CKEditor 5 Sample
ঢাকা ২০ নভেম্বর, ২০২৫

দ্বিতীয় নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

#
news image

দ্বিতীয় নারী কাবাডি বিশ্বকাপ ২০২৫-এর অফিসিয়াল ট্রফি উন্মোচন করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। এতে উপস্থিত ছিলেন নারী বিশ্বকাপে অংশগ্রহণকারী দেশগুলোর ১১ অধিনায়ক। রোববার (১৬ নভেম্বর) তিনি রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় ট্রফির মোড়ক উন্মোচন করেন প্রধান উপদেষ্টা।

অনুষ্ঠানে প্রফেসর ইউনূস ঢাকায় বিশ্বকাপ আয়োজনের তাৎপর্য তুলে ধরেন এবং একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক, অনুপ্রেরণামূলক ও বিশ্বমানের টুর্নামেন্ট নিশ্চিত করতে সরকারের প্রতিশ্রুতির কথা পুনর্ব্যক্ত করেন। এ সময় তিনি সব সফরকারী দলকে স্বাগত জানান এবং চ্যাম্পিয়নশিপকে সফল করার জন্য আয়োজক, ক্রীড়াবিদ এবং অংশীদারদের প্রচেষ্টার প্রশংসা করেন।

বাংলাদেশ সরকার ঘোষিত ‘তারুণ্যের উৎসব’ উদযাপনের অংশ হিসেবে আয়োজিত এই বিশ্বকাপের ফাইনাল অনুষ্ঠিত হবে ২৫ নভেম্বর। নারী বিশ্বকাপের এবারের আসরে অংশ নিচ্ছে ১১ দেশ। অংশগ্রহণকারী দেশগুলো হলো- চাইনিজ তাইপে, ভারত জার্মানি, ইরান, কেনিয়া, নেপাল, পোল্যান্ড, থাইল্যান্ড, উগান্ডা, জাঞ্জিবার ও স্বাগতিক বাংলাদেশ।

অনুষ্ঠানে ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, ‘সরকার সক্রিয়ভাবে নারী ক্রীড়াবিদদের উৎসাহিত করছে এবং প্রতিযোগিতামূলক খেলাধুলায় তাদের অংশগ্রহণের সুযোগ বাড়াচ্ছে। বাংলাদেশের নারীরা ধারাবাহিকভাবে আন্তর্জাতিক মঞ্চে তাদের প্রতিভা প্রমাণ করছে এবং সরকার তাদের শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের জন্য প্রয়োজনীয় প্রতিটি সহায়তা দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’ তিনি আরও বলেন, ‘নারী অ্যাথলিটদের সাফল্য জাতীয় গর্বের বিষয় এবং পরবর্তী প্রজন্মের কাছে শক্তিশালী অনুপ্রেরণার বিষয়।’

স্পোর্টস ডেস্ক

১৬ নভেম্বর, ২০২৫,  6:33 PM

news image

দ্বিতীয় নারী কাবাডি বিশ্বকাপ ২০২৫-এর অফিসিয়াল ট্রফি উন্মোচন করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। এতে উপস্থিত ছিলেন নারী বিশ্বকাপে অংশগ্রহণকারী দেশগুলোর ১১ অধিনায়ক। রোববার (১৬ নভেম্বর) তিনি রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় ট্রফির মোড়ক উন্মোচন করেন প্রধান উপদেষ্টা।

অনুষ্ঠানে প্রফেসর ইউনূস ঢাকায় বিশ্বকাপ আয়োজনের তাৎপর্য তুলে ধরেন এবং একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক, অনুপ্রেরণামূলক ও বিশ্বমানের টুর্নামেন্ট নিশ্চিত করতে সরকারের প্রতিশ্রুতির কথা পুনর্ব্যক্ত করেন। এ সময় তিনি সব সফরকারী দলকে স্বাগত জানান এবং চ্যাম্পিয়নশিপকে সফল করার জন্য আয়োজক, ক্রীড়াবিদ এবং অংশীদারদের প্রচেষ্টার প্রশংসা করেন।

বাংলাদেশ সরকার ঘোষিত ‘তারুণ্যের উৎসব’ উদযাপনের অংশ হিসেবে আয়োজিত এই বিশ্বকাপের ফাইনাল অনুষ্ঠিত হবে ২৫ নভেম্বর। নারী বিশ্বকাপের এবারের আসরে অংশ নিচ্ছে ১১ দেশ। অংশগ্রহণকারী দেশগুলো হলো- চাইনিজ তাইপে, ভারত জার্মানি, ইরান, কেনিয়া, নেপাল, পোল্যান্ড, থাইল্যান্ড, উগান্ডা, জাঞ্জিবার ও স্বাগতিক বাংলাদেশ।

অনুষ্ঠানে ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, ‘সরকার সক্রিয়ভাবে নারী ক্রীড়াবিদদের উৎসাহিত করছে এবং প্রতিযোগিতামূলক খেলাধুলায় তাদের অংশগ্রহণের সুযোগ বাড়াচ্ছে। বাংলাদেশের নারীরা ধারাবাহিকভাবে আন্তর্জাতিক মঞ্চে তাদের প্রতিভা প্রমাণ করছে এবং সরকার তাদের শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের জন্য প্রয়োজনীয় প্রতিটি সহায়তা দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’ তিনি আরও বলেন, ‘নারী অ্যাথলিটদের সাফল্য জাতীয় গর্বের বিষয় এবং পরবর্তী প্রজন্মের কাছে শক্তিশালী অনুপ্রেরণার বিষয়।’