লাইফস্টাইল ডেস্ক
১৩ নভেম্বর, ২০২৫, 5:24 PM
আপনি পড়ালেখা শেষ করতে চলেছেন, আপনার রেজাল্ট ভালো, আপনি পোশাক-আশাক ফিটফাট করে নিজেকে উপস্থাপন করতে জানেন। কিন্তু চাকরির বাজারে নামতে হলে এই দিয়েই সবসময় হয় না। নিজেকে তৈরি করার আরও কয়েকটি ধাপ আছে। সেগুলো মাথায় থাকলে ইন্টারভিউয়ের তারিখ এগিয়ে আসার সঙ্গে আপনার হার্টবিট বেড়ে যাওয়ার কোনও সম্পর্ক থাকবে না। মনে রাখবেন চাকরির ইন্টারভিউয়ের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করা মানে শুধু প্রশ্নের উত্তর মুখস্থ করা নয়। বরং আত্মবিশ্বাস, জ্ঞান এবং পেশাদারিত্বের সঠিক ভারসাম্য তৈরি করা।
যাওয়ার আগে হোমওয়ার্ক
যে কোম্পানিতে যাবেন তার কোম্পানির ব্যাকগ্রাউন্ড অর্থাৎ ইতিহাস, মিশন, ভিশন, পণ্য বা সেবা সম্পর্কে জেনে নিন। আপনি যে পদের জন্য নিজেকে ভাবছেন সেই পদের কী কী দায়িত্ব, প্রয়োজনীয় দক্ষতা এবং যোগ্যতা চাওয়া হয়েছে বুঝুন। তাহলে আপনি একধাপ এগিয়ে থাকবেন। কোম্পানির ওয়েবসাইট দেখে এর সংস্কৃতি সম্পর্কে ধারনা নিন এবং এসবে আপনি কী অবদার রাখতে পারবেন সেটা নিয়ে এক দুই লাইনের প্রস্তুতি রাখুন।
কোম্পানি বিষয়ে ধারণা নেওয়ার পরে আপনি আপনার নিজের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা সাজান। নিজের শক্তি এবং দুর্বলতার জায়গাগুলো আপনার চেয়ে কেউ ভালো করে জানে না। আপনার সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলে কী উত্তর দিবেন। আপনি কেন এই কোম্পানিতে কাজ করতে চান, সেটা জানতে চাইলে কীভাবে শুরু করবেন এগুলো মনেমনে গুছিয়ে নিন। আপনাকে আত্মবিশ্বাসী মনে হওয়া জরুরি, কিন্তু মনে রাখবেন কোনভাবেই যেন মনে না হয় আপনার আত্মবিশ্বাসের মাত্রা একটু বেশি।
কোনও ইন্টারভিউ দিতে যাওয়ার আগে কখনোই ভাববেন না এই চাকরিটা আপনার জন্য কতটা জরুরি। আপনি নিজেকে উপস্থাপন করুন ঠিকঠাক। যদি আসলেই সেই কোম্পানির লোক দরকার হয় এবং যদি আপনি নিজেকে প্রস্তুত হিসেবে হাজির করতে পারেন, তবে চাকরি আপনার হবে। কিন্তু এই চাকরি ছাড়া আপনার ক্ষতি হয়ে যাবে ভাবতে থাকলে আপনি কখনোই ইন্টারভিউয়ে ভালো করবেন না।
ইন্টারভিউয়ের দিনের প্রস্তুতি
আপনাকে অবশ্যই কোম্পানির ধরন অনুযায়ী পোশাক বাছাই করতে হবে। তবে যেমন পোশাকই বাছাই করুন একটা ফরমাল ভাব থাকতে হবে। অবশ্যই আপনাকে সময়মতো পৌঁছাতে হবে (অন্তত ১০–১৫ মিনিট আগে) এবং সঙ্গে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট (সিভি, সার্টিফিকেট, রেফারেন্স ইত্যাদি) সঙ্গে রাখুন। প্রায় সব ইন্টারভিউয়ের পরেই বোর্ড থেকে জানতে চাওয়া হয়- আপনার কি কোনও প্রশ্ন আছে? সেখানে কোম্পানির সাম্প্রতিক খবর বা প্রকল্প সম্পর্কে জানলে সামান্য সেসব নিয়ে কথা তুলতে পারেন। এটি আপনার আগ্রহ ও প্রস্তুতি বোঝায়।
লাইফস্টাইল ডেস্ক
১৩ নভেম্বর, ২০২৫, 5:24 PM
আপনি পড়ালেখা শেষ করতে চলেছেন, আপনার রেজাল্ট ভালো, আপনি পোশাক-আশাক ফিটফাট করে নিজেকে উপস্থাপন করতে জানেন। কিন্তু চাকরির বাজারে নামতে হলে এই দিয়েই সবসময় হয় না। নিজেকে তৈরি করার আরও কয়েকটি ধাপ আছে। সেগুলো মাথায় থাকলে ইন্টারভিউয়ের তারিখ এগিয়ে আসার সঙ্গে আপনার হার্টবিট বেড়ে যাওয়ার কোনও সম্পর্ক থাকবে না। মনে রাখবেন চাকরির ইন্টারভিউয়ের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করা মানে শুধু প্রশ্নের উত্তর মুখস্থ করা নয়। বরং আত্মবিশ্বাস, জ্ঞান এবং পেশাদারিত্বের সঠিক ভারসাম্য তৈরি করা।
যাওয়ার আগে হোমওয়ার্ক
যে কোম্পানিতে যাবেন তার কোম্পানির ব্যাকগ্রাউন্ড অর্থাৎ ইতিহাস, মিশন, ভিশন, পণ্য বা সেবা সম্পর্কে জেনে নিন। আপনি যে পদের জন্য নিজেকে ভাবছেন সেই পদের কী কী দায়িত্ব, প্রয়োজনীয় দক্ষতা এবং যোগ্যতা চাওয়া হয়েছে বুঝুন। তাহলে আপনি একধাপ এগিয়ে থাকবেন। কোম্পানির ওয়েবসাইট দেখে এর সংস্কৃতি সম্পর্কে ধারনা নিন এবং এসবে আপনি কী অবদার রাখতে পারবেন সেটা নিয়ে এক দুই লাইনের প্রস্তুতি রাখুন।
কোম্পানি বিষয়ে ধারণা নেওয়ার পরে আপনি আপনার নিজের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা সাজান। নিজের শক্তি এবং দুর্বলতার জায়গাগুলো আপনার চেয়ে কেউ ভালো করে জানে না। আপনার সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলে কী উত্তর দিবেন। আপনি কেন এই কোম্পানিতে কাজ করতে চান, সেটা জানতে চাইলে কীভাবে শুরু করবেন এগুলো মনেমনে গুছিয়ে নিন। আপনাকে আত্মবিশ্বাসী মনে হওয়া জরুরি, কিন্তু মনে রাখবেন কোনভাবেই যেন মনে না হয় আপনার আত্মবিশ্বাসের মাত্রা একটু বেশি।
কোনও ইন্টারভিউ দিতে যাওয়ার আগে কখনোই ভাববেন না এই চাকরিটা আপনার জন্য কতটা জরুরি। আপনি নিজেকে উপস্থাপন করুন ঠিকঠাক। যদি আসলেই সেই কোম্পানির লোক দরকার হয় এবং যদি আপনি নিজেকে প্রস্তুত হিসেবে হাজির করতে পারেন, তবে চাকরি আপনার হবে। কিন্তু এই চাকরি ছাড়া আপনার ক্ষতি হয়ে যাবে ভাবতে থাকলে আপনি কখনোই ইন্টারভিউয়ে ভালো করবেন না।
ইন্টারভিউয়ের দিনের প্রস্তুতি
আপনাকে অবশ্যই কোম্পানির ধরন অনুযায়ী পোশাক বাছাই করতে হবে। তবে যেমন পোশাকই বাছাই করুন একটা ফরমাল ভাব থাকতে হবে। অবশ্যই আপনাকে সময়মতো পৌঁছাতে হবে (অন্তত ১০–১৫ মিনিট আগে) এবং সঙ্গে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট (সিভি, সার্টিফিকেট, রেফারেন্স ইত্যাদি) সঙ্গে রাখুন। প্রায় সব ইন্টারভিউয়ের পরেই বোর্ড থেকে জানতে চাওয়া হয়- আপনার কি কোনও প্রশ্ন আছে? সেখানে কোম্পানির সাম্প্রতিক খবর বা প্রকল্প সম্পর্কে জানলে সামান্য সেসব নিয়ে কথা তুলতে পারেন। এটি আপনার আগ্রহ ও প্রস্তুতি বোঝায়।