আন্তর্জাতিক ডেস্ক
১৯ নভেম্বর, ২০২৫, 4:47 PM
জাপানের দক্ষিণাঞ্চলীয় উপকূলীয় শহরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ১৭০টিরও বেশি ভবন ধ্বংস হয়েছে। এতে একজন নিহত হয়েছে। প্রায় অর্ধশতকের মধ্যে দেশটির সবচেয়ে বড় শহরে বুধবার (১৯ নভেম্বর) অগ্নিকাণ্ডের এ ঘটনা ঘটে। আগুন নেভাতে সেনাবাহিনী ও দমকল বাহিনীর হেলিকপ্টারগুলো আকাশ থেকে পানি ঢালছে। ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ খবর জানিয়েছে।
বিভিন্ন টেলিভিশন সম্প্রচারে দেখা গেছে, ওইতা শহরের পাহাড়ি সাগানোসেকি জেলাজুড়ে ঘরবাড়ি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে, আর কালো ধোঁয়ার মেঘ আকাশে উঠছে। এই এলাকা বিখ্যাত সেকি-ব্র্যান্ডের ম্যাকেরেল মাছের জন্য পরিচিত একটি মৎস্যবন্দরকে ঘিরে অবস্থিত।
স্থানীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, তীব্র বাতাসের কারণে অগ্নিকাণ্ডের শিখা আশপাশের বনাঞ্চল এবং উপকূল থেকে এক কিলোমিটার দূরের এক নির্জন দ্বীপেও ছড়িয়ে পড়েছে।
আগুনটি মঙ্গলবার রাতে শুরু হয় এবং ইতোমধ্যে ৪৮ হাজার ৯০০ বর্গমিটার এলাকা পুড়ে গেছে। জাপানের ফায়ার অ্যান্ড ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট এজেন্সি জানায়, এতে ১৭৫ জন বাসিন্দা বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য হয়ে জরুরি আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছেন। অগ্নিকাণ্ডের কারণ তদন্তাধীন।
স্থানীয় গণমাধ্যম পুলিশের বরাত দিয়ে জানিয়েছে, একজনের মৃত্যু নিশ্চিত হয়েছে। এছাড়া পঞ্চাশোর্ধ্ব এক নারী হালকা দগ্ধ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।
জাপানের প্রধানমন্ত্রী সানায়ে তাকাইচি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে লিখেছেন, “শীতের মধ্যে যাদের আশ্রয় ছাড়তে হয়েছে তাদের প্রতি আমি গভীর সমবেদনা জানাই। সরকার স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করে সর্বোচ্চ সহযোগিতা দেবে।”
কিউশু ইলেকট্রিক পাওয়ার জানিয়েছে, আগুনের কারণে এলাকায় প্রায় ৩০০টি বাড়িতে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়েছে।
এর আগে ২০১৬ সালে ইতোইগাওয়ায় আগুনে ১৪৭টি ভবন ও ৪০ হাজার বর্গমিটার এলাকা পুড়ে গেলেও কেউ নিহত হননি।
আন্তর্জাতিক ডেস্ক
১৯ নভেম্বর, ২০২৫, 4:47 PM
জাপানের দক্ষিণাঞ্চলীয় উপকূলীয় শহরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ১৭০টিরও বেশি ভবন ধ্বংস হয়েছে। এতে একজন নিহত হয়েছে। প্রায় অর্ধশতকের মধ্যে দেশটির সবচেয়ে বড় শহরে বুধবার (১৯ নভেম্বর) অগ্নিকাণ্ডের এ ঘটনা ঘটে। আগুন নেভাতে সেনাবাহিনী ও দমকল বাহিনীর হেলিকপ্টারগুলো আকাশ থেকে পানি ঢালছে। ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ খবর জানিয়েছে।
বিভিন্ন টেলিভিশন সম্প্রচারে দেখা গেছে, ওইতা শহরের পাহাড়ি সাগানোসেকি জেলাজুড়ে ঘরবাড়ি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে, আর কালো ধোঁয়ার মেঘ আকাশে উঠছে। এই এলাকা বিখ্যাত সেকি-ব্র্যান্ডের ম্যাকেরেল মাছের জন্য পরিচিত একটি মৎস্যবন্দরকে ঘিরে অবস্থিত।
স্থানীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, তীব্র বাতাসের কারণে অগ্নিকাণ্ডের শিখা আশপাশের বনাঞ্চল এবং উপকূল থেকে এক কিলোমিটার দূরের এক নির্জন দ্বীপেও ছড়িয়ে পড়েছে।
আগুনটি মঙ্গলবার রাতে শুরু হয় এবং ইতোমধ্যে ৪৮ হাজার ৯০০ বর্গমিটার এলাকা পুড়ে গেছে। জাপানের ফায়ার অ্যান্ড ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট এজেন্সি জানায়, এতে ১৭৫ জন বাসিন্দা বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য হয়ে জরুরি আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছেন। অগ্নিকাণ্ডের কারণ তদন্তাধীন।
স্থানীয় গণমাধ্যম পুলিশের বরাত দিয়ে জানিয়েছে, একজনের মৃত্যু নিশ্চিত হয়েছে। এছাড়া পঞ্চাশোর্ধ্ব এক নারী হালকা দগ্ধ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।
জাপানের প্রধানমন্ত্রী সানায়ে তাকাইচি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে লিখেছেন, “শীতের মধ্যে যাদের আশ্রয় ছাড়তে হয়েছে তাদের প্রতি আমি গভীর সমবেদনা জানাই। সরকার স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করে সর্বোচ্চ সহযোগিতা দেবে।”
কিউশু ইলেকট্রিক পাওয়ার জানিয়েছে, আগুনের কারণে এলাকায় প্রায় ৩০০টি বাড়িতে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়েছে।
এর আগে ২০১৬ সালে ইতোইগাওয়ায় আগুনে ১৪৭টি ভবন ও ৪০ হাজার বর্গমিটার এলাকা পুড়ে গেলেও কেউ নিহত হননি।