CKEditor 5 Sample
ঢাকা ২১ নভেম্বর, ২০২৫

পোশাক খাতে চরম সংকট, এক বছরে বন্ধ প্রায় ২০০ কারখানা

#
news image

অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর গত এক বছরে বাংলাদেশে পোশাক খাত এক গভীর সংকটের মুখে পড়েছে। রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, জ্বালানি সংকট ও অবকাঠামোগত জটিলতা এই তিন কারণে রপ্তানি ক্রয়াদেশ বাতিল হচ্ছে, কার্যাদেশ অন্য দেশে চলে যাচ্ছে এবং বহু কারখানা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। 
প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর দেশে বিভিন্ন কারণে প্রায় ২০০ পোশাক কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। এমন পরিস্থিতি চলতে থাকলে এই সংখ্যা আরও বাড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। 
সংকটের প্রধান কারণসমূহপোশাক খাতের সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী ও নেতারা এই সংকটের জন্য একাধিক কারণ চিহ্নিত করেছেন।
সংকটের কারণ প্রভাব ও পরিণতি জ্বালানি ও বিদ্যুৎ সংকট গ্যাস সংকট ও লোডশেডিং/বিদ্যুৎ ঘাটতির কারণে সময়মতো উৎপাদন শেষ করা যাচ্ছে না। রাজনৈতিক অনিশ্চয়তারাজনৈতিক অস্থিরতা, আন্দোলন ও কর্মবিরতি-এর কারণে ক্রেতারা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন এবং নতুন অর্ডার দিতে দ্বিধাগ্রস্ত হচ্ছেন। 
অবকাঠামোগত জটিলতাবিমানবন্দরের জটিলতা, (যেমন শাহজালাল বিমানবন্দরের সাম্প্রতিক অগ্নিকাণ্ড) আন্তর্জাতিক বাজারে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করেছে এবং পণ্য পরিবহনে সমস্যা সৃষ্টি করছে। আর্থিক ক্ষতিসময়মতো উৎপাদন শেষ করতে না পারায় অনেক রপ্তানিকারক ব্যয়বহুল বিমানপথে পণ্য পাঠাতে বাধ্য হচ্ছেন, যা তাদের আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। 
আমলাতান্ত্রিক বাধা: বিজিএমইএ-এর পরিচালক ফয়সাল সামাদ বলেন, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা এই সংকটকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে। পোশাক খাতের শীর্ষস্থানীয় অ্যাসোসিয়েশনগুলির নেতারা এই পরিস্থিতিকে অত্যন্ত উদ্বেগজনক বলে মন্তব্য করেছেন।
বিকেএমইএ সহসভাপতি মোহাম্মদ রাশেদ বলেন: ‘দেশের সার্বিক অনিশ্চয়তার কারণে আন্তর্জাতিক ক্রেতারা নতুন অর্ডার দিতে দ্বিধাগ্রস্ত হচ্ছেন। যদি দ্রুত সমাধান না আসে, এই সংকট আরও গভীর হবে।’
এ বিষয় বিটিএমএ সভাপতি শওকত আজিজ রাসেল বলেন, শাহজালাল বিমানবন্দরের অগ্নিকাণ্ড দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করেছে এবং নতুন অর্ডারের প্রবাহে ধীরগতি দেখা যাচ্ছে। 
এ বিষয় বিজিবিএ সভাপতি মোহাম্মদ মোফাজ্জল হোসেন পাভেল বলেন, ‘পোশাক রপ্তানি ব্যবসা হুমকির মুখে। ক্রেতারা সময়মতো পণ্য পাবে কি না, সেই আস্থা পাচ্ছে না। যার কারণে তারা বাড়তি দাম দিয়েও অন্য দেশে অর্ডার সরিয়ে নিচ্ছে।’ এই সংকট অব্যাহত থাকলে রপ্তানি প্রবৃদ্ধি বাধাগ্রস্ত হবে। দেশের অর্থনীতিতে বড় প্রভাব পড়বে। কর্মসংস্থান সংকট বাড়বে এবং ব্যাংক ঋণ পরিশোধে জটিলতা দেখা দেবে। এছাড়া পোশাক খাতের ভবিষ্যৎ রক্ষায় রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, জ্বালানি সরবরাহ নিশ্চিতকরণ এবং দক্ষ অবকাঠামো গড়ে তোলার ওপর জোর দিয়েছেন তারা। পাশাপাশি বিভিন্ন সুপারিশ করেন। এর মধ্যে রয়েছে. সংগঠনের প্রতিনিধিরা (সভাপতি, সহসভাপতি) ক্রেতা দেশগুলোর দূতাবাস এবং প্রধান বায়িং হাউসগুলোর সদর দপ্তরে (যেমন ইউরোপ ও আমেরিকায়) জরুরি ‘আস্থা ফেরানোর মিশন’ পরিচালনা করতে পারেন।
স্বচ্ছ তথ্য উপস্থাপন: কারখানার প্রকৃত উৎপাদন সক্ষমতা, জ্বালানি সরবরাহ পরিস্থিতি এবং সরকারের নেওয়া পদক্ষেপগুলো সম্পর্কে নিয়মিত ও স্বচ্ছ তথ্য ক্রেতাদের কাছে সরবরাহ করা। চলমান সংকটের মাত্রা স্বীকার করে সমাধানের রোডম্যাপ উপস্থাপন করা।
ক্ষতিপূরণ ও আশ্বাস: যে ক্রেতাদের কার্যাদেশ বাতিল হয়েছে বা দেরিতে শিপমেন্ট হয়েছে, তাদের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করা এবং ভবিষ্যতে এমন পরিস্থিতি এড়াতে নেওয়া পদক্ষেপ সম্পর্কে বিস্তারিত জানানো।
সংকট ব্যবস্থাপনা দল (ঈৎরংরং গধহধমবসবহঃ ঞবধস): দ্রুত যোগাযোগ এবং সমস্যার তাৎক্ষণিক সমাধানের জন্য ক্রেতাদের সাথে যোগাযোগ রক্ষার জন্য একটি বিশেষ হটলাইন বা টাস্কফোর্স গঠন করা।
শিল্পাঞ্চলে বিশেষ তদারকি: সরকারের সহায়তায় শ্রমিক অসন্তোষ বা রাজনৈতিক অস্থিরতার সময় কারখানার নিরাপত্তা জোরদার করতে বিশেষ নিরাপত্তা দল বা মনিটরিং ইউনিট গঠন করা।
কমপ্লায়েন্স সার্টিফিকেশন: বিদেশি ক্রেতাদের কাছে বাংলাদেশের কারখানার নিরাপত্তা মান (ফায়ার, স্ট্রাকচারাল ও সোশ্যাল কমপ্লায়েন্স) নিয়ে কোনো প্রশ্ন যাতে না ওঠে, সেজন্য পুনরায় আন্তর্জাতিক কমপ্লায়েন্স অডিটের ব্যবস্থা করা এবং রিপোর্টগুলো প্রচার করা।
শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক উন্নয়ন: শ্রমিকদের ন্যায্য মজুরি ও সুবিধা নিশ্চিত করার পাশাপাশি, শ্রমিক-মালিক সংলাপকে শক্তিশালী করা (যেমন কন্সাল্টেটিভ কমিটি গঠন), যাতে শ্রমিক অসন্তোষ রাজপথে না গিয়ে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান হয়।
বিকল্প সরবরাহ চেইন: যদি কোনো কারখানায় গ্যাস বা বিদ্যুৎ ঘাটতি দেখা দেয়, তবে আশেপাশের অন্যান্য কারখানার সাথে চুক্তির মাধ্যমে যেন উৎপাদন ও শিপমেন্ট সময়মতো করা যায়, সেই নেটওয়ার্কের সক্ষমতা ক্রেতাদের কাছে তুলে ধরা।
আন্তর্জাতিক মেলায় সক্রিয় অংশগ্রহণ: বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে অনুষ্ঠিত হওয়া পোশাক ও বস্ত্র খাতের আন্তর্জাতিক মেলাগুলোতে আরও সক্রিয়ভাবে এবং সমন্বিতভাবে অংশ নেওয়া। সেখানে কেবল উদ্যোক্তারা নন, বরং সরকারের সংশ্লিষ্ট প্রতিনিধিরাও উপস্থিত থেকে ক্রেতাদের প্রশ্নের জবাব দিতে পারেন।
ক্রেতা দেশগুলোর বাণিজ্যিক চেম্বার এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার কাছে বাংলাদেশের পোশাক খাতের দীর্ঘমেয়াদী সক্ষমতা ও পরিবেশগত কমপ্লায়েন্স (ঊঝএ) তুলে ধরতে পেশাদার লবিং ও পাবলিক রিলেশনস (চজ) কর্মসূচি গ্রহণ করা।

 

ইউসুফ আলী বাচ্চু

০৩ নভেম্বর, ২০২৫,  5:44 PM

news image

অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর গত এক বছরে বাংলাদেশে পোশাক খাত এক গভীর সংকটের মুখে পড়েছে। রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, জ্বালানি সংকট ও অবকাঠামোগত জটিলতা এই তিন কারণে রপ্তানি ক্রয়াদেশ বাতিল হচ্ছে, কার্যাদেশ অন্য দেশে চলে যাচ্ছে এবং বহু কারখানা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। 
প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর দেশে বিভিন্ন কারণে প্রায় ২০০ পোশাক কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। এমন পরিস্থিতি চলতে থাকলে এই সংখ্যা আরও বাড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। 
সংকটের প্রধান কারণসমূহপোশাক খাতের সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী ও নেতারা এই সংকটের জন্য একাধিক কারণ চিহ্নিত করেছেন।
সংকটের কারণ প্রভাব ও পরিণতি জ্বালানি ও বিদ্যুৎ সংকট গ্যাস সংকট ও লোডশেডিং/বিদ্যুৎ ঘাটতির কারণে সময়মতো উৎপাদন শেষ করা যাচ্ছে না। রাজনৈতিক অনিশ্চয়তারাজনৈতিক অস্থিরতা, আন্দোলন ও কর্মবিরতি-এর কারণে ক্রেতারা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন এবং নতুন অর্ডার দিতে দ্বিধাগ্রস্ত হচ্ছেন। 
অবকাঠামোগত জটিলতাবিমানবন্দরের জটিলতা, (যেমন শাহজালাল বিমানবন্দরের সাম্প্রতিক অগ্নিকাণ্ড) আন্তর্জাতিক বাজারে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করেছে এবং পণ্য পরিবহনে সমস্যা সৃষ্টি করছে। আর্থিক ক্ষতিসময়মতো উৎপাদন শেষ করতে না পারায় অনেক রপ্তানিকারক ব্যয়বহুল বিমানপথে পণ্য পাঠাতে বাধ্য হচ্ছেন, যা তাদের আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। 
আমলাতান্ত্রিক বাধা: বিজিএমইএ-এর পরিচালক ফয়সাল সামাদ বলেন, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা এই সংকটকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে। পোশাক খাতের শীর্ষস্থানীয় অ্যাসোসিয়েশনগুলির নেতারা এই পরিস্থিতিকে অত্যন্ত উদ্বেগজনক বলে মন্তব্য করেছেন।
বিকেএমইএ সহসভাপতি মোহাম্মদ রাশেদ বলেন: ‘দেশের সার্বিক অনিশ্চয়তার কারণে আন্তর্জাতিক ক্রেতারা নতুন অর্ডার দিতে দ্বিধাগ্রস্ত হচ্ছেন। যদি দ্রুত সমাধান না আসে, এই সংকট আরও গভীর হবে।’
এ বিষয় বিটিএমএ সভাপতি শওকত আজিজ রাসেল বলেন, শাহজালাল বিমানবন্দরের অগ্নিকাণ্ড দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করেছে এবং নতুন অর্ডারের প্রবাহে ধীরগতি দেখা যাচ্ছে। 
এ বিষয় বিজিবিএ সভাপতি মোহাম্মদ মোফাজ্জল হোসেন পাভেল বলেন, ‘পোশাক রপ্তানি ব্যবসা হুমকির মুখে। ক্রেতারা সময়মতো পণ্য পাবে কি না, সেই আস্থা পাচ্ছে না। যার কারণে তারা বাড়তি দাম দিয়েও অন্য দেশে অর্ডার সরিয়ে নিচ্ছে।’ এই সংকট অব্যাহত থাকলে রপ্তানি প্রবৃদ্ধি বাধাগ্রস্ত হবে। দেশের অর্থনীতিতে বড় প্রভাব পড়বে। কর্মসংস্থান সংকট বাড়বে এবং ব্যাংক ঋণ পরিশোধে জটিলতা দেখা দেবে। এছাড়া পোশাক খাতের ভবিষ্যৎ রক্ষায় রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, জ্বালানি সরবরাহ নিশ্চিতকরণ এবং দক্ষ অবকাঠামো গড়ে তোলার ওপর জোর দিয়েছেন তারা। পাশাপাশি বিভিন্ন সুপারিশ করেন। এর মধ্যে রয়েছে. সংগঠনের প্রতিনিধিরা (সভাপতি, সহসভাপতি) ক্রেতা দেশগুলোর দূতাবাস এবং প্রধান বায়িং হাউসগুলোর সদর দপ্তরে (যেমন ইউরোপ ও আমেরিকায়) জরুরি ‘আস্থা ফেরানোর মিশন’ পরিচালনা করতে পারেন।
স্বচ্ছ তথ্য উপস্থাপন: কারখানার প্রকৃত উৎপাদন সক্ষমতা, জ্বালানি সরবরাহ পরিস্থিতি এবং সরকারের নেওয়া পদক্ষেপগুলো সম্পর্কে নিয়মিত ও স্বচ্ছ তথ্য ক্রেতাদের কাছে সরবরাহ করা। চলমান সংকটের মাত্রা স্বীকার করে সমাধানের রোডম্যাপ উপস্থাপন করা।
ক্ষতিপূরণ ও আশ্বাস: যে ক্রেতাদের কার্যাদেশ বাতিল হয়েছে বা দেরিতে শিপমেন্ট হয়েছে, তাদের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করা এবং ভবিষ্যতে এমন পরিস্থিতি এড়াতে নেওয়া পদক্ষেপ সম্পর্কে বিস্তারিত জানানো।
সংকট ব্যবস্থাপনা দল (ঈৎরংরং গধহধমবসবহঃ ঞবধস): দ্রুত যোগাযোগ এবং সমস্যার তাৎক্ষণিক সমাধানের জন্য ক্রেতাদের সাথে যোগাযোগ রক্ষার জন্য একটি বিশেষ হটলাইন বা টাস্কফোর্স গঠন করা।
শিল্পাঞ্চলে বিশেষ তদারকি: সরকারের সহায়তায় শ্রমিক অসন্তোষ বা রাজনৈতিক অস্থিরতার সময় কারখানার নিরাপত্তা জোরদার করতে বিশেষ নিরাপত্তা দল বা মনিটরিং ইউনিট গঠন করা।
কমপ্লায়েন্স সার্টিফিকেশন: বিদেশি ক্রেতাদের কাছে বাংলাদেশের কারখানার নিরাপত্তা মান (ফায়ার, স্ট্রাকচারাল ও সোশ্যাল কমপ্লায়েন্স) নিয়ে কোনো প্রশ্ন যাতে না ওঠে, সেজন্য পুনরায় আন্তর্জাতিক কমপ্লায়েন্স অডিটের ব্যবস্থা করা এবং রিপোর্টগুলো প্রচার করা।
শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক উন্নয়ন: শ্রমিকদের ন্যায্য মজুরি ও সুবিধা নিশ্চিত করার পাশাপাশি, শ্রমিক-মালিক সংলাপকে শক্তিশালী করা (যেমন কন্সাল্টেটিভ কমিটি গঠন), যাতে শ্রমিক অসন্তোষ রাজপথে না গিয়ে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান হয়।
বিকল্প সরবরাহ চেইন: যদি কোনো কারখানায় গ্যাস বা বিদ্যুৎ ঘাটতি দেখা দেয়, তবে আশেপাশের অন্যান্য কারখানার সাথে চুক্তির মাধ্যমে যেন উৎপাদন ও শিপমেন্ট সময়মতো করা যায়, সেই নেটওয়ার্কের সক্ষমতা ক্রেতাদের কাছে তুলে ধরা।
আন্তর্জাতিক মেলায় সক্রিয় অংশগ্রহণ: বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে অনুষ্ঠিত হওয়া পোশাক ও বস্ত্র খাতের আন্তর্জাতিক মেলাগুলোতে আরও সক্রিয়ভাবে এবং সমন্বিতভাবে অংশ নেওয়া। সেখানে কেবল উদ্যোক্তারা নন, বরং সরকারের সংশ্লিষ্ট প্রতিনিধিরাও উপস্থিত থেকে ক্রেতাদের প্রশ্নের জবাব দিতে পারেন।
ক্রেতা দেশগুলোর বাণিজ্যিক চেম্বার এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার কাছে বাংলাদেশের পোশাক খাতের দীর্ঘমেয়াদী সক্ষমতা ও পরিবেশগত কমপ্লায়েন্স (ঊঝএ) তুলে ধরতে পেশাদার লবিং ও পাবলিক রিলেশনস (চজ) কর্মসূচি গ্রহণ করা।