ইউসুফ আলী বাচ্চু
২০ অক্টোবর, ২০২৫, 7:24 PM
জতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুর্নবাসন প্রতিষ্ঠান (নিটোর)-এর পরিচালক ডা: মো: আবুল কেনান বলেছেন, স্বাস্থ্য খাত একটি বিশাল বড় ব্যাপার, আমরা ইতিমধ্যে আউটডোরকে এক্সপান করার জন্য চিন্তাভাবনা করছি, আমরা ভেতরের যে ইনফ্রাক স্ট্রাকচার এগুলো ডেভেলপমেন্ট করে বিশ্বমানের ওটি স্থাপন করা সেখানে হস্তক্ষেপ করছি। আমাদের কিছু কিছু অত্যাধুনিক মেশিনের কিছু ডেফিসিএন আছে, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সাথে আমরা কথা বলেছি এবং তারা আমাদেরকে আশ্বস্ত করেছে এগুলো আমাদেরকে প্রোভাইড করবেন। এখানে হাটু রিপ্লেসমেন্ট, হিপ রিপ্লেসমেন্ট সার্জারি আমরা ডেভেলাপ করেছি। এগুলো আমরা আশা করতেছি আন্তর্জাতিক মানের করতে। আপনি শুনে খুশি হবেন যে আমাদের এখানে যখন বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের রোগীরা ভর্তি ছিল তখন আমরা ইউকে, মালয়েশিয়াসহ, চিন, থাইল্যান্ড, আমেরিকা, এ সমস্ত দেশ থেকে আমরা চিকিৎসকদের ইনভাইট করেছিলাম তারা কিন্তু আমাদের চিকিৎসা দেখে সন্তোষ প্রকাশ করছে। কেউ কেউ এটাও বলছে, আমাদের চিকিৎসকরা অনেক ভালো, পরিবেশ ও ভালো, অপারেশন থিয়েটারের পরিবেশও ভালো। সম্প্রতি নিটোর ভবনে পরিচালকে অফিস কক্ষে একান্ত স্বাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, আমি মনে করছি এই বিশ্বায়নের যুগে হাসপাতালকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিয়ে যেতে পারবো। যদি আমরা এই জিনিসটা করতে পারি ইনশাআল্লাহ আমাদের অর্থোপেডিক সেক্টর থেকে বিদেশ যাওয়ার প্রবণতা কমবে এটা আমরা মনে করি। স্বাস্থ্য সেক্টরে দুর্নীতি প্রসঙ্গে আবু কেনান বলেন, আপনি শুনে খুশি হবেন যে আমি এখানে যোগদান করার পর সম্পূর্ণ ইজিপিতে টেন্ডার করা হচ্ছে। ইজিপি টেন্ডারের কারণে দুর্নীতি করার জায়গাটা একেবারেই কম বা নাই বললেই চলে। ইদানিং সার্ভিলেন্সে মন্ত্রণালাসহ, অধিদপ্তর সহ ও অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের কমিটিতে সংযুক্তিসহ আমাদের কমিটি গুলোকে আরও শক্তিশালী করা হয়েছে। আমি মনে করি এগুলোতে আরো স্বচ্ছতা আসবে এবং আমি আসার পর এ ধরনের কোন ব্যাপার আমরা প্রশ্রয় দেয়নি এমনকি ভবিষ্যতেও দেব না। গুনতগ মানের ব্যাপারে তিনি বলেন, আমাদের চিকিৎসক সমন্বয়ের জন্য নির্দিষ্ট কমিটি আছে তারা এগুলো যাচাই করেই করে। আমরা শতভাগ চেষ্টা করি বাকিটা পরিবেশ পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে। ইনশাল্লাহ এখানকার মালামালের মান নিশ্চিত করার জন্য কাজ করছি।
হাসপাতালের উন্নয়ন প্রসঙ্গে নিটোর পরিচালক বলেন, কোন কিছু দৃশ্যমান হওয়ার জন্য এক বছর খুব বেশি সময় না। আমি দায়িত্ব নেওয়ার পরে অনেকগুলো কাজ করেছি আপনারা জানেন, গত একটি বছর কেটে গেছে জুলাই আন্দোলনের জন্য। যারা এই আন্দোলনে আহত ছিল তাদের চিকিৎসা দেয়া। বর্তমানে যে সরকার এটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার, আপনি যদি কোন কিছু করতে চান তাহলে একটি স্থীতিশীল সরকার দরকার। সুতরাং একদিকে যেমন আমাদের সময় কম, তাছাড়া আমরা কিছু ক্রাইসিস মোকাবেলা করে কাজ করছি।এখানে হাসপাতালকে সজল রাখা একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ তারপরেও ইমারজেন্সিতে সার্ভিস বেড়েছে, অ্যাটেনডেন্সও বেড়েছে। পাশাপাশি পেশেন্টের সংখ্যা বেড়েছে। ইমারজেন্সি অপারেশনসহ টোটাল অপারেশনের সংখ্যা বেড়েছে গতবছরের চেয়ে। পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমরা পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতাটাকে মোটামুটি একটা পর্যায়ে নিয়ে আসতে পেরেছি। আগে যেমন সারাক্ষণ ময়লা আবর্জনা এখানে সেখানে পড়ে থাকতো, এগুলো আগের থেকে অনেকটা পরিষ্কার সম্ভব হয়েছে। হাসপাতালের ভেতরে সার্ভিস বলেন, আমরা বর্তমানে, আগে ছিল শুধুমাত্র আউটডোরে চিকিৎসা দিতে, আউটডোর বর্তমানে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের দ্বারা চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। এমার্জেন্সি চিকিৎসাকে আমরা সরাসরি বিশেষজ্ঞের সার্ভিলেন্সে নিয়ে আসছি। ওখানে যারাই থাকবে প্রফেসার লেভেলের চিকিৎসক। এগুলো আপনারা লোক দেখে বুঝবেন না এগুলো আমরা নোটিফিকেশন করে পেয়েছি। তদ্রুপ অপারেশন থিয়েটারেও অপারেশন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের তত্ত্বাবধান ছাড়া হয় না। এছাড়া পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার ব্যাপারে হাসপাতালের মধ্যে আমরা আল্লাহর রহমতে একটি সুন্দর পরিবেশ তৈরি করতে পেরেছি এবং আগের থেকে ভালো হয়েছে। বর্তমানে আউটডোরের পেশেন্ট বেড়েছে, একদিকে যেমন রোগী বৃদ্ধি পেয়েছে তেমনি অপারেশনের টার্নওভার বেড়েছে, দৈনিক ভর্তি রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। সামগ্রিকভাবে আমরা বলতে পারি হাসপাতালটা অনেক এগিয়েছে। এছাড়া আমরা সাবস্পেশালিস্ট উইংগুলোর দিকে মনোযোগ দিয়েছি, যেমন হ্যান্ডসার্জারি ইউনিট, যেমন ক্যান্সার ইউনি, আর্থারাইজ ইউনিট, এই জিনিসগুলোকে আমরা আলাদা করে সবগুলো ফ্ল্যারিস করার জন্য আলাদা আলাদা ইউনিট খুলেছি। এখনো সেটা সরকারি স্বীকৃতির পর্যায়ে রয়েছে। সামগ্রিকভাবে আমরা বলব সীমিত পরিসরে একটি অন্তর্বর্তী সময়ের মধ্যে থেকেও মানোন্নয়ন সহ অপারেশনের টার্নওভার বেড়েছে। এটাকে আমরা ডেভলপমেন্ট হিসেবে ধরে নিতে পারি। কিছুদিন আগে আপনি ডাক্তারদের একটি বড় সংগঠন ড্যাব সেখানে আপনি নির্বাচিত হয়েছেন, সেখানকার নেতৃত্ব, আপনার দায়িত্ব এগুলোকে সঠিকভাবে পালন করতে পারছেন কিনা, এটা কে আপনি চাপ মনে করছেন কিনা এমন প্রশ্নের জবাবও তিনি বলেন, আমি এটাকে চাপ মনে করছি না বরং একটা আরেকটাকে ত্বরান্বিত করে। আপনি যদি একজন ম্যানেজারিয়ালের কথা বলেন, আমি এখানের পরিচালক হিসেবে যখন দায়িত্বে তখন আমার সাংগঠনিক সহায়কশক্তি হিসেবে সহযোগিতা করে। তখন আমার কাজগুলো আরো সহজ হয়। যখন আমি আমার সোসাইটিকে রিপ্রেজেন্ট করি তখন এই কাজগুলো করতে আমার জন্য সহজ হয়। চিকিৎসক সোসাইটির সদস্য তাদের সঙ্গে আমার বন্ডিং রিস আরও বৃদ্ধি পায়। তাদের আন্তরিকতা এবং তাদের আনুকূল্য আমি মনে করি আগের চেয়ে আরো ভালো পাই সুতরাং আমি এই তিনটি বিষয়ে যখন একত্রিত করি তখন এটি আমার জন্য বরং একটি আরেকটির জন্য সহায়ক। একটি আরেকটির পরিপূরক।
জুলাই অভ্যুত্থানে চিকিৎসা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, জুলাই অভ্যুত্থানে আহত এখনো ৬ জন রোগী ভর্তি আছে। আমরা ৯ শত এর উপরে রোগীর চিকিৎসা দিয়েছি। এখন যে ৬ জন আছে তাদের দীর্ঘমেয়াদী চিকিৎসার প্রয়োজন আছে। বেশির ভাগের অবস্থাই স্থিতিশীল তারা এখন ভালো আছেন, এখনো তারা চিকিৎসাধীন আছে তবে হাসপাতালে থাকার প্রয়োজন নেই। যদি কখনো তাদের চিকিৎসার প্রয়োজন হয় আমরা তাদের কাছে চিকিৎসা দেব। এ ব্যাপারে আমরা আন্তরিক তারা দেশ মাতৃকার সাহসীর সন্তান, তারা যেন কোন প্রকার হয়রানি শিকার না হয়, এজন্য আমরা তৎপর আছি। প্রয়োজন হলে আমরা বিদেশি চিকিৎসকদের দিয়ে চিকিৎসা করাবো।
ইউসুফ আলী বাচ্চু
২০ অক্টোবর, ২০২৫, 7:24 PM
জতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুর্নবাসন প্রতিষ্ঠান (নিটোর)-এর পরিচালক ডা: মো: আবুল কেনান বলেছেন, স্বাস্থ্য খাত একটি বিশাল বড় ব্যাপার, আমরা ইতিমধ্যে আউটডোরকে এক্সপান করার জন্য চিন্তাভাবনা করছি, আমরা ভেতরের যে ইনফ্রাক স্ট্রাকচার এগুলো ডেভেলপমেন্ট করে বিশ্বমানের ওটি স্থাপন করা সেখানে হস্তক্ষেপ করছি। আমাদের কিছু কিছু অত্যাধুনিক মেশিনের কিছু ডেফিসিএন আছে, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সাথে আমরা কথা বলেছি এবং তারা আমাদেরকে আশ্বস্ত করেছে এগুলো আমাদেরকে প্রোভাইড করবেন। এখানে হাটু রিপ্লেসমেন্ট, হিপ রিপ্লেসমেন্ট সার্জারি আমরা ডেভেলাপ করেছি। এগুলো আমরা আশা করতেছি আন্তর্জাতিক মানের করতে। আপনি শুনে খুশি হবেন যে আমাদের এখানে যখন বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের রোগীরা ভর্তি ছিল তখন আমরা ইউকে, মালয়েশিয়াসহ, চিন, থাইল্যান্ড, আমেরিকা, এ সমস্ত দেশ থেকে আমরা চিকিৎসকদের ইনভাইট করেছিলাম তারা কিন্তু আমাদের চিকিৎসা দেখে সন্তোষ প্রকাশ করছে। কেউ কেউ এটাও বলছে, আমাদের চিকিৎসকরা অনেক ভালো, পরিবেশ ও ভালো, অপারেশন থিয়েটারের পরিবেশও ভালো। সম্প্রতি নিটোর ভবনে পরিচালকে অফিস কক্ষে একান্ত স্বাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, আমি মনে করছি এই বিশ্বায়নের যুগে হাসপাতালকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিয়ে যেতে পারবো। যদি আমরা এই জিনিসটা করতে পারি ইনশাআল্লাহ আমাদের অর্থোপেডিক সেক্টর থেকে বিদেশ যাওয়ার প্রবণতা কমবে এটা আমরা মনে করি। স্বাস্থ্য সেক্টরে দুর্নীতি প্রসঙ্গে আবু কেনান বলেন, আপনি শুনে খুশি হবেন যে আমি এখানে যোগদান করার পর সম্পূর্ণ ইজিপিতে টেন্ডার করা হচ্ছে। ইজিপি টেন্ডারের কারণে দুর্নীতি করার জায়গাটা একেবারেই কম বা নাই বললেই চলে। ইদানিং সার্ভিলেন্সে মন্ত্রণালাসহ, অধিদপ্তর সহ ও অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের কমিটিতে সংযুক্তিসহ আমাদের কমিটি গুলোকে আরও শক্তিশালী করা হয়েছে। আমি মনে করি এগুলোতে আরো স্বচ্ছতা আসবে এবং আমি আসার পর এ ধরনের কোন ব্যাপার আমরা প্রশ্রয় দেয়নি এমনকি ভবিষ্যতেও দেব না। গুনতগ মানের ব্যাপারে তিনি বলেন, আমাদের চিকিৎসক সমন্বয়ের জন্য নির্দিষ্ট কমিটি আছে তারা এগুলো যাচাই করেই করে। আমরা শতভাগ চেষ্টা করি বাকিটা পরিবেশ পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে। ইনশাল্লাহ এখানকার মালামালের মান নিশ্চিত করার জন্য কাজ করছি।
হাসপাতালের উন্নয়ন প্রসঙ্গে নিটোর পরিচালক বলেন, কোন কিছু দৃশ্যমান হওয়ার জন্য এক বছর খুব বেশি সময় না। আমি দায়িত্ব নেওয়ার পরে অনেকগুলো কাজ করেছি আপনারা জানেন, গত একটি বছর কেটে গেছে জুলাই আন্দোলনের জন্য। যারা এই আন্দোলনে আহত ছিল তাদের চিকিৎসা দেয়া। বর্তমানে যে সরকার এটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার, আপনি যদি কোন কিছু করতে চান তাহলে একটি স্থীতিশীল সরকার দরকার। সুতরাং একদিকে যেমন আমাদের সময় কম, তাছাড়া আমরা কিছু ক্রাইসিস মোকাবেলা করে কাজ করছি।এখানে হাসপাতালকে সজল রাখা একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ তারপরেও ইমারজেন্সিতে সার্ভিস বেড়েছে, অ্যাটেনডেন্সও বেড়েছে। পাশাপাশি পেশেন্টের সংখ্যা বেড়েছে। ইমারজেন্সি অপারেশনসহ টোটাল অপারেশনের সংখ্যা বেড়েছে গতবছরের চেয়ে। পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমরা পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতাটাকে মোটামুটি একটা পর্যায়ে নিয়ে আসতে পেরেছি। আগে যেমন সারাক্ষণ ময়লা আবর্জনা এখানে সেখানে পড়ে থাকতো, এগুলো আগের থেকে অনেকটা পরিষ্কার সম্ভব হয়েছে। হাসপাতালের ভেতরে সার্ভিস বলেন, আমরা বর্তমানে, আগে ছিল শুধুমাত্র আউটডোরে চিকিৎসা দিতে, আউটডোর বর্তমানে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের দ্বারা চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। এমার্জেন্সি চিকিৎসাকে আমরা সরাসরি বিশেষজ্ঞের সার্ভিলেন্সে নিয়ে আসছি। ওখানে যারাই থাকবে প্রফেসার লেভেলের চিকিৎসক। এগুলো আপনারা লোক দেখে বুঝবেন না এগুলো আমরা নোটিফিকেশন করে পেয়েছি। তদ্রুপ অপারেশন থিয়েটারেও অপারেশন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের তত্ত্বাবধান ছাড়া হয় না। এছাড়া পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার ব্যাপারে হাসপাতালের মধ্যে আমরা আল্লাহর রহমতে একটি সুন্দর পরিবেশ তৈরি করতে পেরেছি এবং আগের থেকে ভালো হয়েছে। বর্তমানে আউটডোরের পেশেন্ট বেড়েছে, একদিকে যেমন রোগী বৃদ্ধি পেয়েছে তেমনি অপারেশনের টার্নওভার বেড়েছে, দৈনিক ভর্তি রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। সামগ্রিকভাবে আমরা বলতে পারি হাসপাতালটা অনেক এগিয়েছে। এছাড়া আমরা সাবস্পেশালিস্ট উইংগুলোর দিকে মনোযোগ দিয়েছি, যেমন হ্যান্ডসার্জারি ইউনিট, যেমন ক্যান্সার ইউনি, আর্থারাইজ ইউনিট, এই জিনিসগুলোকে আমরা আলাদা করে সবগুলো ফ্ল্যারিস করার জন্য আলাদা আলাদা ইউনিট খুলেছি। এখনো সেটা সরকারি স্বীকৃতির পর্যায়ে রয়েছে। সামগ্রিকভাবে আমরা বলব সীমিত পরিসরে একটি অন্তর্বর্তী সময়ের মধ্যে থেকেও মানোন্নয়ন সহ অপারেশনের টার্নওভার বেড়েছে। এটাকে আমরা ডেভলপমেন্ট হিসেবে ধরে নিতে পারি। কিছুদিন আগে আপনি ডাক্তারদের একটি বড় সংগঠন ড্যাব সেখানে আপনি নির্বাচিত হয়েছেন, সেখানকার নেতৃত্ব, আপনার দায়িত্ব এগুলোকে সঠিকভাবে পালন করতে পারছেন কিনা, এটা কে আপনি চাপ মনে করছেন কিনা এমন প্রশ্নের জবাবও তিনি বলেন, আমি এটাকে চাপ মনে করছি না বরং একটা আরেকটাকে ত্বরান্বিত করে। আপনি যদি একজন ম্যানেজারিয়ালের কথা বলেন, আমি এখানের পরিচালক হিসেবে যখন দায়িত্বে তখন আমার সাংগঠনিক সহায়কশক্তি হিসেবে সহযোগিতা করে। তখন আমার কাজগুলো আরো সহজ হয়। যখন আমি আমার সোসাইটিকে রিপ্রেজেন্ট করি তখন এই কাজগুলো করতে আমার জন্য সহজ হয়। চিকিৎসক সোসাইটির সদস্য তাদের সঙ্গে আমার বন্ডিং রিস আরও বৃদ্ধি পায়। তাদের আন্তরিকতা এবং তাদের আনুকূল্য আমি মনে করি আগের চেয়ে আরো ভালো পাই সুতরাং আমি এই তিনটি বিষয়ে যখন একত্রিত করি তখন এটি আমার জন্য বরং একটি আরেকটির জন্য সহায়ক। একটি আরেকটির পরিপূরক।
জুলাই অভ্যুত্থানে চিকিৎসা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, জুলাই অভ্যুত্থানে আহত এখনো ৬ জন রোগী ভর্তি আছে। আমরা ৯ শত এর উপরে রোগীর চিকিৎসা দিয়েছি। এখন যে ৬ জন আছে তাদের দীর্ঘমেয়াদী চিকিৎসার প্রয়োজন আছে। বেশির ভাগের অবস্থাই স্থিতিশীল তারা এখন ভালো আছেন, এখনো তারা চিকিৎসাধীন আছে তবে হাসপাতালে থাকার প্রয়োজন নেই। যদি কখনো তাদের চিকিৎসার প্রয়োজন হয় আমরা তাদের কাছে চিকিৎসা দেব। এ ব্যাপারে আমরা আন্তরিক তারা দেশ মাতৃকার সাহসীর সন্তান, তারা যেন কোন প্রকার হয়রানি শিকার না হয়, এজন্য আমরা তৎপর আছি। প্রয়োজন হলে আমরা বিদেশি চিকিৎসকদের দিয়ে চিকিৎসা করাবো।