নিজস্ব প্রতিবেদক
১৮ নভেম্বর, ২০২৫, 4:13 PM
স্বদেশ লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেডের চেয়ারম্যান মাকছুদুর রহমানের নামে থাকা ৪০ লাখ টাকার দুটি সঞ্চয়পত্র হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দিয়েছে আদালত। পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) আবেদনের শুনানি নিয়ে মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ সাব্বির ফয়েজ এ আদেশ দেন। সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী রিয়াজ হোসেন এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি জানান, সিআইডি পুলিশের পক্ষে ফাইন্যান্সসিয়াল ক্রাইমের এসআই নাফিজুর রহমান দুটি সঞ্চয়পত্র হিসাব অবরুদ্ধ করার আদেশ চেয়ে আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়েছে, মাকছুদুর রহমান এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেডের উত্তরা শাখা থেকে স্বদেশ লাইফ ইনস্যুরেন্সের নামে থাকা এফডিআর লিয়েন রেখে পর্যায়ক্রমে ২০১৯ সালের ২৮ মার্চ চার কোটি টাকা, ৩১ মার্চ এক কোটি টাকা, ১ এপ্রিল চার কোটি টাকা, ৯ এপ্রিল ৫৯ লাখ ৪২ হাজার ৮৬২ টাকা, ২০২০ সালের ১৮ মে ৪৬ লাখ টাকা, একই বছরের ৫ নভেম্বর ১৫ লাখ ৭৫ হাজার টাকা মিলিয়ে সর্বমোট ১০ কোটি ২১ লাখ ১৭ হাজার ৮৬২ টাকা স্বদেশ লাইফ ইনস্যুরেন্সের একটি হিসাবের অনুকূলে ঋণ নেন।
ওই অর্থ তিনি আত্মসাৎ করার উদ্দেশ্যে উত্তোলন করে নিজের ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করেন এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ করেছেন মর্মে প্রাথমিক তদন্তে জানা যায়। জাতীয় সঞ্চয় অধিদফতর থেকে পাওয়া তথ্য পর্যালোচনায় মাকছুদুর রহমানের নামে ফেনী জেলায় ৪০ লাখ টাকার দুটি সঞ্চয়পত্র ক্রয়ের তথ্য পাওয়া যায়। এ অবস্থায়, সঞ্চয়পত্র হিসাব দুটি অবরুদ্ধ করা না হলে তিনি তা (সঞ্চয়পত্র দুটি) ভেঙে টাকা উত্তোলন করতে পারেন। মামলার সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্তের স্বার্থে মাকছুদুর রহমানের নামে থাকা সঞ্চয়পত্র হিসাব দুটি অবরুদ্ধ করা একান্ত প্রয়োজন।
নিজস্ব প্রতিবেদক
১৮ নভেম্বর, ২০২৫, 4:13 PM
স্বদেশ লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেডের চেয়ারম্যান মাকছুদুর রহমানের নামে থাকা ৪০ লাখ টাকার দুটি সঞ্চয়পত্র হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দিয়েছে আদালত। পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) আবেদনের শুনানি নিয়ে মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ সাব্বির ফয়েজ এ আদেশ দেন। সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী রিয়াজ হোসেন এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি জানান, সিআইডি পুলিশের পক্ষে ফাইন্যান্সসিয়াল ক্রাইমের এসআই নাফিজুর রহমান দুটি সঞ্চয়পত্র হিসাব অবরুদ্ধ করার আদেশ চেয়ে আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়েছে, মাকছুদুর রহমান এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেডের উত্তরা শাখা থেকে স্বদেশ লাইফ ইনস্যুরেন্সের নামে থাকা এফডিআর লিয়েন রেখে পর্যায়ক্রমে ২০১৯ সালের ২৮ মার্চ চার কোটি টাকা, ৩১ মার্চ এক কোটি টাকা, ১ এপ্রিল চার কোটি টাকা, ৯ এপ্রিল ৫৯ লাখ ৪২ হাজার ৮৬২ টাকা, ২০২০ সালের ১৮ মে ৪৬ লাখ টাকা, একই বছরের ৫ নভেম্বর ১৫ লাখ ৭৫ হাজার টাকা মিলিয়ে সর্বমোট ১০ কোটি ২১ লাখ ১৭ হাজার ৮৬২ টাকা স্বদেশ লাইফ ইনস্যুরেন্সের একটি হিসাবের অনুকূলে ঋণ নেন।
ওই অর্থ তিনি আত্মসাৎ করার উদ্দেশ্যে উত্তোলন করে নিজের ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করেন এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ করেছেন মর্মে প্রাথমিক তদন্তে জানা যায়। জাতীয় সঞ্চয় অধিদফতর থেকে পাওয়া তথ্য পর্যালোচনায় মাকছুদুর রহমানের নামে ফেনী জেলায় ৪০ লাখ টাকার দুটি সঞ্চয়পত্র ক্রয়ের তথ্য পাওয়া যায়। এ অবস্থায়, সঞ্চয়পত্র হিসাব দুটি অবরুদ্ধ করা না হলে তিনি তা (সঞ্চয়পত্র দুটি) ভেঙে টাকা উত্তোলন করতে পারেন। মামলার সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্তের স্বার্থে মাকছুদুর রহমানের নামে থাকা সঞ্চয়পত্র হিসাব দুটি অবরুদ্ধ করা একান্ত প্রয়োজন।