নিজস্ব প্রতিবেদক
১৮ নভেম্বর, ২০২৫, 4:10 PM
নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদারের পূর্বাচলের জলসিড়ি আবাসিক প্রকল্পের ১৬২ কাঠার প্লটসহ ৫৩ দলিলের জমি জব্দের আদেশ দিয়েছেন আদালত। যার বাজারমূল্য দেখানো হয়েছে ১৮০ কোটি ৩৭ লাখ ৮৮ হাজার টাকা। একইসঙ্গে তিনটি ব্যাংক হিসাবে থাকা ২ কোটি ২ লাখ ৩৮৪ টাকা অবরুদ্ধের আদেশ দেওয়া হয়েছে।
দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ মো. সাব্বির ফয়েজ এ আদেশ দেন। দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম এ তথ্য জানান।
এদিন দুদকের সহকারী পরিচালক শাহজাহান মিরাজ সম্পদ জব্দ এবং ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ চেয়ে আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়েছে, নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার ক্ষমতার অপব্যবহার করে ঘুষ ও দুর্নীতির মাধ্যমে ৭৮১ কোটি ১ লাখ ২২ হাজার ৯৫৪ টাকা অর্জন করেছেন। এসব সম্পদ জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ। সে জন্য তার বিরুদ্ধে দুদক মামলা করেছে।
তদন্তকালে বিভিন্ন সূত্র হতে জানা যায়, আসামি স্থাবর, অস্থাবর সম্পদগুলো বিক্রি, স্থানান্তর করার চেষ্টা করছেন। মামলা নিষ্পত্তির আগে অবৈধ সম্পত্তি হস্তান্তর, স্থানান্তর, বিক্রি হয়ে গেলে রাষ্ট্রের ক্ষতি হবে। সেজন্য তার সম্পদ জব্দ ও ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করা আবশ্যক।
নিজস্ব প্রতিবেদক
১৮ নভেম্বর, ২০২৫, 4:10 PM
নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদারের পূর্বাচলের জলসিড়ি আবাসিক প্রকল্পের ১৬২ কাঠার প্লটসহ ৫৩ দলিলের জমি জব্দের আদেশ দিয়েছেন আদালত। যার বাজারমূল্য দেখানো হয়েছে ১৮০ কোটি ৩৭ লাখ ৮৮ হাজার টাকা। একইসঙ্গে তিনটি ব্যাংক হিসাবে থাকা ২ কোটি ২ লাখ ৩৮৪ টাকা অবরুদ্ধের আদেশ দেওয়া হয়েছে।
দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ মো. সাব্বির ফয়েজ এ আদেশ দেন। দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম এ তথ্য জানান।
এদিন দুদকের সহকারী পরিচালক শাহজাহান মিরাজ সম্পদ জব্দ এবং ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ চেয়ে আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়েছে, নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার ক্ষমতার অপব্যবহার করে ঘুষ ও দুর্নীতির মাধ্যমে ৭৮১ কোটি ১ লাখ ২২ হাজার ৯৫৪ টাকা অর্জন করেছেন। এসব সম্পদ জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ। সে জন্য তার বিরুদ্ধে দুদক মামলা করেছে।
তদন্তকালে বিভিন্ন সূত্র হতে জানা যায়, আসামি স্থাবর, অস্থাবর সম্পদগুলো বিক্রি, স্থানান্তর করার চেষ্টা করছেন। মামলা নিষ্পত্তির আগে অবৈধ সম্পত্তি হস্তান্তর, স্থানান্তর, বিক্রি হয়ে গেলে রাষ্ট্রের ক্ষতি হবে। সেজন্য তার সম্পদ জব্দ ও ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করা আবশ্যক।