আন্তর্জাতিক ডেস্ক
১৭ নভেম্বর, ২০২৫, 7:45 PM
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হস্তান্তরে এবারও আগ্রহ প্রকাশ করেনি ভারত। সোমবার (১৭ নভেম্বর) সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যুদণ্ডের রায় ঘোষণার পর ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে এমন ইঙ্গিত পাওয়া যায়। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এ খবর জানিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থার রায় তাদের বিবেচনায় রয়েছে এবং দেশটির জনগণের সর্বোত্তম স্বার্থরক্ষায় তারা অঙ্গীকারবদ্ধ।
ভারতে আশ্রয়গ্রহণকারী বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের মৃত্যুদণ্ডের রায় ঘোষণার পর বাংলাদেশের তরফ থেকে তাদের প্রত্যর্পণের দাবির বিষয়ে কোনও সরাসরি জবাব ছিল না ওই বিবৃতিতে। সেখানে বলা হয়, ঘনিষ্ঠ প্রতিবেশী হিসেবে শান্তি, গণতন্ত্র, অন্তর্ভুক্তি এবং স্থিতিশীলতাসহ বাংলাদেশের জনগণের সর্বোত্তম স্বার্থের প্রতি ভারত প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা সর্বদা এই লক্ষ্যে সকল অংশীদারের সঙ্গে গঠনমূলকভাবে কাজ করবো।
এদিকে, শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় ভিন্ন এক বক্তব্যে বলেছেন, শেখ হাসিনার নিরাপত্তার বিষয়টি ভারত নিশ্চিত করবে। ভারতের দিক থেকে সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে বাংলাদেশে হস্তান্তর করার সম্ভাবনা প্রায় নেই বললেই চলে।
এই অবস্থায় দুদেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক আরও ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। গত বছর বাংলাদেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর থেকে দিল্লি-ঢাকার সম্পর্কে এমনিতেই যথেষ্ট টানাপোড়েন চলছে।
ভারতের জিন্দাল গ্লোবাল ইউনিভার্সিটির সাউদ এশিয়া স্টাডিজের অধ্যাপক শ্রীরাধা দত্ত আল জাজিরাকে বলেছেন, শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের আদালতের রায় প্রত্যাশিত ছিল। কিন্তু ভারত সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে হস্তান্তর করবে না।
আন্তর্জাতিক ডেস্ক
১৭ নভেম্বর, ২০২৫, 7:45 PM
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হস্তান্তরে এবারও আগ্রহ প্রকাশ করেনি ভারত। সোমবার (১৭ নভেম্বর) সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যুদণ্ডের রায় ঘোষণার পর ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে এমন ইঙ্গিত পাওয়া যায়। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এ খবর জানিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থার রায় তাদের বিবেচনায় রয়েছে এবং দেশটির জনগণের সর্বোত্তম স্বার্থরক্ষায় তারা অঙ্গীকারবদ্ধ।
ভারতে আশ্রয়গ্রহণকারী বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের মৃত্যুদণ্ডের রায় ঘোষণার পর বাংলাদেশের তরফ থেকে তাদের প্রত্যর্পণের দাবির বিষয়ে কোনও সরাসরি জবাব ছিল না ওই বিবৃতিতে। সেখানে বলা হয়, ঘনিষ্ঠ প্রতিবেশী হিসেবে শান্তি, গণতন্ত্র, অন্তর্ভুক্তি এবং স্থিতিশীলতাসহ বাংলাদেশের জনগণের সর্বোত্তম স্বার্থের প্রতি ভারত প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা সর্বদা এই লক্ষ্যে সকল অংশীদারের সঙ্গে গঠনমূলকভাবে কাজ করবো।
এদিকে, শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় ভিন্ন এক বক্তব্যে বলেছেন, শেখ হাসিনার নিরাপত্তার বিষয়টি ভারত নিশ্চিত করবে। ভারতের দিক থেকে সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে বাংলাদেশে হস্তান্তর করার সম্ভাবনা প্রায় নেই বললেই চলে।
এই অবস্থায় দুদেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক আরও ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। গত বছর বাংলাদেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর থেকে দিল্লি-ঢাকার সম্পর্কে এমনিতেই যথেষ্ট টানাপোড়েন চলছে।
ভারতের জিন্দাল গ্লোবাল ইউনিভার্সিটির সাউদ এশিয়া স্টাডিজের অধ্যাপক শ্রীরাধা দত্ত আল জাজিরাকে বলেছেন, শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের আদালতের রায় প্রত্যাশিত ছিল। কিন্তু ভারত সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে হস্তান্তর করবে না।