বিনোদন ডেস্ক
১৬ নভেম্বর, ২০২৫, 6:42 PM
অভিনেত্রী মেহজাবীন চৌধুরী এবং তার ভাই আলিসান চৌধুরীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন ঢাকার একটি আদালত। রিবারিক ব্যবসার পার্টনার হিসেবে রাখার বিনিময়ে ২৭ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও হুমকি-ধমকি এবং ভয়ভীতি দেখানোর অভিযোগে দায়ের করা একটি মামলায় নির্ধারিত তারিখে আদালতে হাজির না হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়। ঢাকার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-৩-এর বিচারক আফরোজা তানিয়া গত ১০ নভেম্বর এ গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন। রোববার (১৬ নভেম্বর) মামলার বাদী আমিরুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, গত ১০ নভেম্বর মামলাটিতে আসামিদের আদালতে হাজির হওয়ার দিন ধার্য ছিল। তবে তারা আদালতে হাজির হননি। এ জন্য আদালত তাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে। এ সংক্রান্ত তামিল প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১৮ ডিসেম্বর দিন ধার্য করা হয়েছে। তবে, এ বিষয়ে মেহজাবীন চৌধুরীর বক্তব্য এখনও জানা যায়নি।
মামলার এজাহারে বলা হয়, আমিরুল ইসলামের সঙ্গে দীর্ঘদিন পরিচয়ের সুবাদে বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে মেহজাবীন চৌধুরীর নতুন পারিবারিক ব্যবসার পার্টনার হিসেবে রাখার কথা বলেন। এ কারণে বাদী নগদ অর্থে এবং বিকাশের মাধ্যমে বিভিন্ন সময়ে ২৭ লাখ টাকা দেন। এরপর মেহজাবীন ও তার ভাই দীর্ঘদিন ব্যবসায়িক কার্যক্রম শুরুর উদ্যোগ না নেওয়ায় আমিরুল ইসলাম বিভিন্ন সময় টাকা চাইতে গেলে কালক্ষেপণ করতে থাকেন আসামিরা।
গত ১১ ফেব্রুয়ারি বিকালে আবারও পাওনা টাকা চাইতে যান তিনি। তখন তাকে ১৬ মার্চ হাতিরঝিল রোডের পাশে একটি রেস্টুরেন্টে আসতে বলা হয়। ওই দিন ঘটনাস্থলে গেলে মেহজাবীন ও তার ভাইসহ আরও অজ্ঞাতনামা ৪-৫ জন তাকে গালিগালাজ করেন। তারা বলেন, "এরপর তুই আমাদের বাসায় টাকা চাইতে যাবি না। তোকে বাসার সামনে আবার দেখলে জানে মেরে ফেলবো।”
বিষয়টি সমাধানের জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ভাটারা থানায় গেলে কর্তৃপক্ষ আদালতে মামলা দায়ের করার পরামর্শ দেয়।
এ ঘটনায় আমিরুল ইসলাম ২৪ মার্চ বাদী হয়ে ঢাকার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা দায়ের করেন।
বিনোদন ডেস্ক
১৬ নভেম্বর, ২০২৫, 6:42 PM
অভিনেত্রী মেহজাবীন চৌধুরী এবং তার ভাই আলিসান চৌধুরীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন ঢাকার একটি আদালত। রিবারিক ব্যবসার পার্টনার হিসেবে রাখার বিনিময়ে ২৭ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও হুমকি-ধমকি এবং ভয়ভীতি দেখানোর অভিযোগে দায়ের করা একটি মামলায় নির্ধারিত তারিখে আদালতে হাজির না হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়। ঢাকার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-৩-এর বিচারক আফরোজা তানিয়া গত ১০ নভেম্বর এ গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন। রোববার (১৬ নভেম্বর) মামলার বাদী আমিরুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, গত ১০ নভেম্বর মামলাটিতে আসামিদের আদালতে হাজির হওয়ার দিন ধার্য ছিল। তবে তারা আদালতে হাজির হননি। এ জন্য আদালত তাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে। এ সংক্রান্ত তামিল প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১৮ ডিসেম্বর দিন ধার্য করা হয়েছে। তবে, এ বিষয়ে মেহজাবীন চৌধুরীর বক্তব্য এখনও জানা যায়নি।
মামলার এজাহারে বলা হয়, আমিরুল ইসলামের সঙ্গে দীর্ঘদিন পরিচয়ের সুবাদে বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে মেহজাবীন চৌধুরীর নতুন পারিবারিক ব্যবসার পার্টনার হিসেবে রাখার কথা বলেন। এ কারণে বাদী নগদ অর্থে এবং বিকাশের মাধ্যমে বিভিন্ন সময়ে ২৭ লাখ টাকা দেন। এরপর মেহজাবীন ও তার ভাই দীর্ঘদিন ব্যবসায়িক কার্যক্রম শুরুর উদ্যোগ না নেওয়ায় আমিরুল ইসলাম বিভিন্ন সময় টাকা চাইতে গেলে কালক্ষেপণ করতে থাকেন আসামিরা।
গত ১১ ফেব্রুয়ারি বিকালে আবারও পাওনা টাকা চাইতে যান তিনি। তখন তাকে ১৬ মার্চ হাতিরঝিল রোডের পাশে একটি রেস্টুরেন্টে আসতে বলা হয়। ওই দিন ঘটনাস্থলে গেলে মেহজাবীন ও তার ভাইসহ আরও অজ্ঞাতনামা ৪-৫ জন তাকে গালিগালাজ করেন। তারা বলেন, "এরপর তুই আমাদের বাসায় টাকা চাইতে যাবি না। তোকে বাসার সামনে আবার দেখলে জানে মেরে ফেলবো।”
বিষয়টি সমাধানের জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ভাটারা থানায় গেলে কর্তৃপক্ষ আদালতে মামলা দায়ের করার পরামর্শ দেয়।
এ ঘটনায় আমিরুল ইসলাম ২৪ মার্চ বাদী হয়ে ঢাকার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা দায়ের করেন।