নিজস্ব প্রতিবেদক
১০ অক্টোবর, ২০২৫, 7:00 PM
৪৯তম (বিশেষ) বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা শেষ হয়েছে। গতকাল শুক্রবার ঢাকার বিভিন্ন কেন্দ্রে এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। সকাল ১০টা থেকে বেলা ১২টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত এই পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন প্রায় তিন লাখেরও বেশি পরীক্ষার্থী।
কড়া নিরাপত্তা ও উৎসবমুখর পরিবেশে এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ১০০ নম্বর নিজ অধ্যায়নের বিষয় এবং বাকি ১০০ নম্বর সাধারণ জ্ঞান, বিজ্ঞান, গণিতসহ অন্যন্য বিষয়ে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। তবে প্রশ্নপত্র নিয়ে পরীক্ষার্থীদের প্রতিক্রিয়া ছিল মিশ্র। কেউ বলছেন মোটামুটি সহজ, আবার কেউ মনে করছেন কিছু প্রশ্ন ছিল অপ্রত্যাশিত।
পরীক্ষা শেষে কেন্দ্রের বাইরে দাঁড়িয়ে অনেকেই প্রশ্ন মিলিয়ে নিজেদের পারফরম্যান্স বিশ্লেষণ করছিলেন। এ সময় কেউ কেউ বলেন, এ বছরের প্রশ্নের ধরনে কিছুটা পরিবর্তন এসেছে। আগের চেয়ে একটু কঠিন হয়েছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী রাকিবুল ইসলাম। যিনি সরকারি রুপনগর মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্রে পরীক্ষা দিয়েছেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশ বিষয়ক প্রশ্নগুলো এবার তুলনামূলক গভীর ছিল। সাম্প্রতিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট থেকে কয়েকটি প্রশ্ন এসেছে। তবে ইংরেজি অংশটা তুলনামূলক সহজ। কিন্তু সাবজেক্টিভ অংশ আমাদের যথেষ্ট সহজ মনে হয়েছে। গণিতে একটু সময় কম পেয়েছি।
দনিয়া কলেজ কেন্দ্রে পরীক্ষা দিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাউন্টিং বিভাগের শিক্ষার্থী হায়দার আলী। তিনি জানান, বাংলা এবং সাধারণ জ্ঞান এবার আমার কাছে তুলনামূলক কঠিন মনে হয়েছে। সাবজেক্টিভ অংশ মোটামুটি সহজ ছিল। গণিত অংশ এবং ইংরেজি অংশ আমার কাছে যথেষ্ট সহজই মনে হয়েছে। ওভারঅল চিন্তা করলে প্রশ্ন স্ট্যন্ডার্ড বলা যায়।
চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের শিক্ষার্থী কামরুল ইসলাম বলেন, আমি পরীক্ষা দিয়েছি আজিমপুর গার্লস স্কুল কেন্দ্রে। গণিত, ইংরেজি আমার কাছে সহজই মনে হয়েছে। তবে সাবজেক্টিভে একটু সমস্যায় পড়েছি। প্রশ্ন সংখ্যা বেশি, কিন্তু সময় সীমিত, এটা তো কমন একটা সমস্যা। তারপরও প্রস্তুতি ভালো থাকলে হয়তো আরো ভালো নম্বর পাওয়া সম্ভব ছিল।
প্রশ্ন কঠিন হলেও আশাবাদী পরীক্ষার্থীরা বলছেন, প্রস্তুতি ভালো থাকলে এবারও প্রতিযোগিতায় টিকে থাকা সম্ভব। সার্বিকভাবে ৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হওয়ায় কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন অভিভাবকরা।
নিজস্ব প্রতিবেদক
১০ অক্টোবর, ২০২৫, 7:00 PM
৪৯তম (বিশেষ) বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা শেষ হয়েছে। গতকাল শুক্রবার ঢাকার বিভিন্ন কেন্দ্রে এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। সকাল ১০টা থেকে বেলা ১২টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত এই পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন প্রায় তিন লাখেরও বেশি পরীক্ষার্থী।
কড়া নিরাপত্তা ও উৎসবমুখর পরিবেশে এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ১০০ নম্বর নিজ অধ্যায়নের বিষয় এবং বাকি ১০০ নম্বর সাধারণ জ্ঞান, বিজ্ঞান, গণিতসহ অন্যন্য বিষয়ে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। তবে প্রশ্নপত্র নিয়ে পরীক্ষার্থীদের প্রতিক্রিয়া ছিল মিশ্র। কেউ বলছেন মোটামুটি সহজ, আবার কেউ মনে করছেন কিছু প্রশ্ন ছিল অপ্রত্যাশিত।
পরীক্ষা শেষে কেন্দ্রের বাইরে দাঁড়িয়ে অনেকেই প্রশ্ন মিলিয়ে নিজেদের পারফরম্যান্স বিশ্লেষণ করছিলেন। এ সময় কেউ কেউ বলেন, এ বছরের প্রশ্নের ধরনে কিছুটা পরিবর্তন এসেছে। আগের চেয়ে একটু কঠিন হয়েছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী রাকিবুল ইসলাম। যিনি সরকারি রুপনগর মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্রে পরীক্ষা দিয়েছেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশ বিষয়ক প্রশ্নগুলো এবার তুলনামূলক গভীর ছিল। সাম্প্রতিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট থেকে কয়েকটি প্রশ্ন এসেছে। তবে ইংরেজি অংশটা তুলনামূলক সহজ। কিন্তু সাবজেক্টিভ অংশ আমাদের যথেষ্ট সহজ মনে হয়েছে। গণিতে একটু সময় কম পেয়েছি।
দনিয়া কলেজ কেন্দ্রে পরীক্ষা দিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাউন্টিং বিভাগের শিক্ষার্থী হায়দার আলী। তিনি জানান, বাংলা এবং সাধারণ জ্ঞান এবার আমার কাছে তুলনামূলক কঠিন মনে হয়েছে। সাবজেক্টিভ অংশ মোটামুটি সহজ ছিল। গণিত অংশ এবং ইংরেজি অংশ আমার কাছে যথেষ্ট সহজই মনে হয়েছে। ওভারঅল চিন্তা করলে প্রশ্ন স্ট্যন্ডার্ড বলা যায়।
চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের শিক্ষার্থী কামরুল ইসলাম বলেন, আমি পরীক্ষা দিয়েছি আজিমপুর গার্লস স্কুল কেন্দ্রে। গণিত, ইংরেজি আমার কাছে সহজই মনে হয়েছে। তবে সাবজেক্টিভে একটু সমস্যায় পড়েছি। প্রশ্ন সংখ্যা বেশি, কিন্তু সময় সীমিত, এটা তো কমন একটা সমস্যা। তারপরও প্রস্তুতি ভালো থাকলে হয়তো আরো ভালো নম্বর পাওয়া সম্ভব ছিল।
প্রশ্ন কঠিন হলেও আশাবাদী পরীক্ষার্থীরা বলছেন, প্রস্তুতি ভালো থাকলে এবারও প্রতিযোগিতায় টিকে থাকা সম্ভব। সার্বিকভাবে ৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হওয়ায় কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন অভিভাবকরা।