CKEditor 5 Sample
ঢাকা ২১ নভেম্বর, ২০২৫

খসড়া অধ্যাদেশ প্রত্যাখ্যান ইডেন ছাত্রীদের

#
news image

ইডেন মহিলা কলেজের সাধারণ শিক্ষার্থীরা প্রস্তাবিত ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি খসড়া অধ্যাদেশ-২০২৫’ প্রত্যাখ্যানের ঘোষণা দিয়েছেন।সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১২টায় কলেজ প্রাঙ্গণে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তারা তাদের এ অবস্থান জানান। সংবাদ সম্মেলনে বাংলা বিভাগের শিক্ষার্থী মরিয়ম লিখিত বক্তব্যে বলেন, সাত কলেজ সমস্যার সমাধানে শিক্ষা মন্ত্রণালয় যে কমিটি গঠন করেছে, তাদের দায়িত্ব ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্তি বাতিল করে স্বতন্ত্র সত্তা বজায় রাখা এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণে সব অংশীজনের মতামত নিশ্চিত করা। কিন্তু দুঃখজনকভাবে ইউজিসি ও কমিটির সদস্যরা এই কার্যপরিধি অমান্য করে বাস্তবতা বিবর্জিত একটি ‘হাইব্রিড মডেল’ প্রস্তাব করেছেন।

এ সময় তিনি প্রশ্ন তোলেন, কাদের স্বার্থে এই পরীক্ষামূলক মডেল চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে- প্রাইভেট কলেজ নাকি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়?

মরিয়ম অভিযোগ করেন, আন্দোলনের নিয়ন্ত্রণ ধীরে ধীরে কিছু ব্যক্তির হাতে চলে যায়। তাদের উগ্রতা ও কুরুচিপূর্ণ আচরণের কারণে সাধারণ শিক্ষার্থী, নারী শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকরা অনলাইন ও অফলাইনে মানসিক হেনস্তার শিকার হয়েছেন। এর মধ্যেই সাধারণ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কোনো পরামর্শ ছাড়াই শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে খসড়া অধ্যাদেশ প্রকাশ করা হয়েছে।

শিক্ষার্থীদের পক্ষে তিনি বলেন, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এই খসড়া অধ্যাদেশ আমরা সম্পূর্ণভাবে প্রত্যাখ্যান করছি এবং অবিলম্বে তা প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি। পাশাপাশি সাত কলেজ সমস্যার টেকসই সমাধানের জন্য নতুন শিক্ষা কমিশন বা নতুন রিভিউ কমিটি গঠনের আহ্বান জানান তিনি।

এ সময় সব অংশীজনকে সম্পৃক্ত না করে যদি চূড়ান্ত অধ্যাদেশ জারি করা হয়, তবে সাত কলেজ সমস্যার সমাধান নয়, বরং নতুন জটিলতা সৃষ্টি হবে বলে হুঁশিয়ারি দেন তিনি। আলোচনার মাধ্যমে সমাধান না এলে ‘রাজপথে নামতে বাধ্য’ হওয়ারও সতর্কবার্তা দেন এই শিক্ষার্থী।

নিজস্ব প্রতিবেদক

৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫,  3:44 PM

news image

ইডেন মহিলা কলেজের সাধারণ শিক্ষার্থীরা প্রস্তাবিত ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি খসড়া অধ্যাদেশ-২০২৫’ প্রত্যাখ্যানের ঘোষণা দিয়েছেন।সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১২টায় কলেজ প্রাঙ্গণে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তারা তাদের এ অবস্থান জানান। সংবাদ সম্মেলনে বাংলা বিভাগের শিক্ষার্থী মরিয়ম লিখিত বক্তব্যে বলেন, সাত কলেজ সমস্যার সমাধানে শিক্ষা মন্ত্রণালয় যে কমিটি গঠন করেছে, তাদের দায়িত্ব ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্তি বাতিল করে স্বতন্ত্র সত্তা বজায় রাখা এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণে সব অংশীজনের মতামত নিশ্চিত করা। কিন্তু দুঃখজনকভাবে ইউজিসি ও কমিটির সদস্যরা এই কার্যপরিধি অমান্য করে বাস্তবতা বিবর্জিত একটি ‘হাইব্রিড মডেল’ প্রস্তাব করেছেন।

এ সময় তিনি প্রশ্ন তোলেন, কাদের স্বার্থে এই পরীক্ষামূলক মডেল চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে- প্রাইভেট কলেজ নাকি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়?

মরিয়ম অভিযোগ করেন, আন্দোলনের নিয়ন্ত্রণ ধীরে ধীরে কিছু ব্যক্তির হাতে চলে যায়। তাদের উগ্রতা ও কুরুচিপূর্ণ আচরণের কারণে সাধারণ শিক্ষার্থী, নারী শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকরা অনলাইন ও অফলাইনে মানসিক হেনস্তার শিকার হয়েছেন। এর মধ্যেই সাধারণ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কোনো পরামর্শ ছাড়াই শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে খসড়া অধ্যাদেশ প্রকাশ করা হয়েছে।

শিক্ষার্থীদের পক্ষে তিনি বলেন, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এই খসড়া অধ্যাদেশ আমরা সম্পূর্ণভাবে প্রত্যাখ্যান করছি এবং অবিলম্বে তা প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি। পাশাপাশি সাত কলেজ সমস্যার টেকসই সমাধানের জন্য নতুন শিক্ষা কমিশন বা নতুন রিভিউ কমিটি গঠনের আহ্বান জানান তিনি।

এ সময় সব অংশীজনকে সম্পৃক্ত না করে যদি চূড়ান্ত অধ্যাদেশ জারি করা হয়, তবে সাত কলেজ সমস্যার সমাধান নয়, বরং নতুন জটিলতা সৃষ্টি হবে বলে হুঁশিয়ারি দেন তিনি। আলোচনার মাধ্যমে সমাধান না এলে ‘রাজপথে নামতে বাধ্য’ হওয়ারও সতর্কবার্তা দেন এই শিক্ষার্থী।