নিজস্ব প্রতিবেদক
১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, 3:24 PM
গাজীপুরের মীরেরবাজার এলাকায় অবস্থিত মাল্টিপয়েন্ট বিজনেস সেন্টারে সংঘটিত ৯৮ লাখ টাকার ডাকাতির ঘটনায় পাঁচ মাস পার হলেও মামলার চার্জশিট দাখিল না করায় ব্যাপক ক্ষোভ বিরাজ করছে ভুক্তভোগী পক্ষের মধ্যে।
ঘটনাটি ঘটে গত ১৪ এপ্রিল বিকেলে। ওইদিন ডিবি পুলিশ পরিচয়ে ৪-৫ জনের একটি দল অস্ত্রের মুখে মাল্টিপয়েন্ট বিজি নামক একটি প্রতিষ্ঠানে প্রবেশ করে এবং অফিসের ভেতর থেকে নগদ ৯৮ লাখ টাকা লুট করে নিয়ে যায়। পরদিন, ১৫ এপ্রিল টঙ্গী পশ্চিম থানায় একটি মামলা দায়ের করেন প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার ব্যবসায়ী শাহ মুহাম্মদ একরামুল হক।
মামলাটি তদন্তের দায়িত্ব পায় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (পিবিআই)। তদন্তের ধারাবাহিকতায় পিবিআই অভিযুক্ত সাতজনকে গ্রেপ্তার করে এবং তাদের কাছ থেকে উদ্ধার করে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ লুণ্ঠিত টাকা। গ্রেপ্তারকৃতদের আদালতে হাজির করে সাতদিনের রিমান্ডে নেয় সংস্থাটি।তবে, মামলায় গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি সত্ত্বেও এখন পর্যন্ত চার্জশিট আদালতে দাখিল না করায় রহস্য দানা বেঁধেছে। বাদীপক্ষের অভিযোগ, "টাকা উদ্ধার এবং আসামিদের গ্রেপ্তারের মতো বড় অগ্রগতি হওয়ার পরও চার্জশিট না দেওয়াটা অসংগতিপূর্ণ ও সন্দেহজনক।এ বিষয়ে পিবিআই-এর এক কর্মকর্তা জানান, “তদন্ত প্রায় শেষ পর্যায়ে। খুব শিগগিরই আদালতে চার্জশিট দাখিল করা হবে।”ভুক্তভোগী ব্যবসায়ীরা বলছেন, "আমরা চাই, দ্রুত চার্জশিট দাখিল করে দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা হোক। দীর্ঘসূত্রতা যেন ন্যায়বিচারকে বাধাগ্রস্ত না করে।
নিজস্ব প্রতিবেদক
১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, 3:24 PM
গাজীপুরের মীরেরবাজার এলাকায় অবস্থিত মাল্টিপয়েন্ট বিজনেস সেন্টারে সংঘটিত ৯৮ লাখ টাকার ডাকাতির ঘটনায় পাঁচ মাস পার হলেও মামলার চার্জশিট দাখিল না করায় ব্যাপক ক্ষোভ বিরাজ করছে ভুক্তভোগী পক্ষের মধ্যে।
ঘটনাটি ঘটে গত ১৪ এপ্রিল বিকেলে। ওইদিন ডিবি পুলিশ পরিচয়ে ৪-৫ জনের একটি দল অস্ত্রের মুখে মাল্টিপয়েন্ট বিজি নামক একটি প্রতিষ্ঠানে প্রবেশ করে এবং অফিসের ভেতর থেকে নগদ ৯৮ লাখ টাকা লুট করে নিয়ে যায়। পরদিন, ১৫ এপ্রিল টঙ্গী পশ্চিম থানায় একটি মামলা দায়ের করেন প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার ব্যবসায়ী শাহ মুহাম্মদ একরামুল হক।
মামলাটি তদন্তের দায়িত্ব পায় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (পিবিআই)। তদন্তের ধারাবাহিকতায় পিবিআই অভিযুক্ত সাতজনকে গ্রেপ্তার করে এবং তাদের কাছ থেকে উদ্ধার করে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ লুণ্ঠিত টাকা। গ্রেপ্তারকৃতদের আদালতে হাজির করে সাতদিনের রিমান্ডে নেয় সংস্থাটি।তবে, মামলায় গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি সত্ত্বেও এখন পর্যন্ত চার্জশিট আদালতে দাখিল না করায় রহস্য দানা বেঁধেছে। বাদীপক্ষের অভিযোগ, "টাকা উদ্ধার এবং আসামিদের গ্রেপ্তারের মতো বড় অগ্রগতি হওয়ার পরও চার্জশিট না দেওয়াটা অসংগতিপূর্ণ ও সন্দেহজনক।এ বিষয়ে পিবিআই-এর এক কর্মকর্তা জানান, “তদন্ত প্রায় শেষ পর্যায়ে। খুব শিগগিরই আদালতে চার্জশিট দাখিল করা হবে।”ভুক্তভোগী ব্যবসায়ীরা বলছেন, "আমরা চাই, দ্রুত চার্জশিট দাখিল করে দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা হোক। দীর্ঘসূত্রতা যেন ন্যায়বিচারকে বাধাগ্রস্ত না করে।