নিজস্ব প্রতিবেদক
১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, 4:48 PM
শিক্ষার্থীদের মেধা ও মননকে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে ভেনাস এডুকেশন সোসাইটি-২০২৪ এর বৃত্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ এবং পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান সম্প্রতি কেরাণীগঞ্জের আগানগরে অবস্থিত সিটি ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ-এর অডিটরিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত রোববার আয়োজিত এই প্রাণবন্ত অনুষ্ঠানে বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের হাতে ক্রেস্ট, সনদ ও নগদ অর্থ তুলে দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন সিটি ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ (কেরাণীগঞ্জ শাখা)-এর অধ্যক্ষ জনাব মো. নবুয়ত আলী। প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘তোমরা আগামী দিনের ভবিষ্যৎ। আমরা গুরুজনেরা তোমাদের আলোর পথ দেখানোর জন্য রয়েছি। মন দিয়ে লেখাপড়া করবে এবং নিয়মিত স্কুলে আসবে, তাহলেই তোমাদের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল হবে।’ তিনি আরও বলেন, “শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড, শিক্ষাই তোমাকে আলোর পথ দেখাবে।”
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সিটি ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ-এর পরিচালক তোফাজ্জল হোসেন তপু ও আতিকুর রহমান। এছাড়াও দৈনিক যুগান্তরের সিনিয়র সাংবাদিক মেহেদী হাসান বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন। তিনি বলেন, “আজ অভিভাবকদের আনন্দের দিন। আমার মেয়ে মারিয়া আক্তার ইভা মনি ‘এ’ গ্রেডে বৃত্তি পাওয়ায় আমি খুব আনন্দিত।”
সঞ্চালনার দায়িত্বে ছিলেন সিটি ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ (কেরাণীগঞ্জ শাখা)-এর সহ-প্রধান শিক্ষক মো. জুলফিকার আলী।
এই বৃত্তি পরীক্ষায় বাংলা ও ইংরেজি উভয় ভার্সনে ‘ট্যালেন্টপুল’, ‘প্রথম গ্রেড’ এবং ‘সাধারণ গ্রেড’এই তিনটি ক্যাটাগরিতে মোট ২১ জন শিক্ষার্থী বৃত্তি লাভ করে। এর মধ্যে সিটি ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ ছাড়াও আগানগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ভিকারুন্নেসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ, পি.এম. পাইলট স্কুল অ্যান্ড কলেজ এবং আজিমপুর গভর্নমেন্ট গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থীরাও রয়েছে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে এক আনন্দঘন পরিবেশ তৈরি হয়। সিটি ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের পরিচালকরা তাদের বক্তব্যে বলেন যে একটি শিশুকে সুশিক্ষায় শিক্ষিত করার দায়িত্ব কেবল শিক্ষকের নয়, পিতামাতারও। শিক্ষক এবং অভিভাবক—উভয়ের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় একটি শিশু প্রকৃত মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে পারে। তাঁরা সকল অভিভাবককে তাদের সন্তানদের নিয়মিত স্কুলে পাঠানোর জন্য অনুরোধ জানান।
অনুষ্ঠান শেষে বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের মাঝে সনদ ও নগদ অর্থ বিতরণ করা হয়। এই ধরনের শিক্ষামূলক আয়োজন শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ায় আরও বেশি উৎসাহিত করবে বলে আয়োজকরা আশা প্রকাশ করেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক
১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, 4:48 PM
শিক্ষার্থীদের মেধা ও মননকে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে ভেনাস এডুকেশন সোসাইটি-২০২৪ এর বৃত্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ এবং পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান সম্প্রতি কেরাণীগঞ্জের আগানগরে অবস্থিত সিটি ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ-এর অডিটরিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত রোববার আয়োজিত এই প্রাণবন্ত অনুষ্ঠানে বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের হাতে ক্রেস্ট, সনদ ও নগদ অর্থ তুলে দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন সিটি ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ (কেরাণীগঞ্জ শাখা)-এর অধ্যক্ষ জনাব মো. নবুয়ত আলী। প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘তোমরা আগামী দিনের ভবিষ্যৎ। আমরা গুরুজনেরা তোমাদের আলোর পথ দেখানোর জন্য রয়েছি। মন দিয়ে লেখাপড়া করবে এবং নিয়মিত স্কুলে আসবে, তাহলেই তোমাদের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল হবে।’ তিনি আরও বলেন, “শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড, শিক্ষাই তোমাকে আলোর পথ দেখাবে।”
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সিটি ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ-এর পরিচালক তোফাজ্জল হোসেন তপু ও আতিকুর রহমান। এছাড়াও দৈনিক যুগান্তরের সিনিয়র সাংবাদিক মেহেদী হাসান বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন। তিনি বলেন, “আজ অভিভাবকদের আনন্দের দিন। আমার মেয়ে মারিয়া আক্তার ইভা মনি ‘এ’ গ্রেডে বৃত্তি পাওয়ায় আমি খুব আনন্দিত।”
সঞ্চালনার দায়িত্বে ছিলেন সিটি ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ (কেরাণীগঞ্জ শাখা)-এর সহ-প্রধান শিক্ষক মো. জুলফিকার আলী।
এই বৃত্তি পরীক্ষায় বাংলা ও ইংরেজি উভয় ভার্সনে ‘ট্যালেন্টপুল’, ‘প্রথম গ্রেড’ এবং ‘সাধারণ গ্রেড’এই তিনটি ক্যাটাগরিতে মোট ২১ জন শিক্ষার্থী বৃত্তি লাভ করে। এর মধ্যে সিটি ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ ছাড়াও আগানগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ভিকারুন্নেসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ, পি.এম. পাইলট স্কুল অ্যান্ড কলেজ এবং আজিমপুর গভর্নমেন্ট গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থীরাও রয়েছে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে এক আনন্দঘন পরিবেশ তৈরি হয়। সিটি ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের পরিচালকরা তাদের বক্তব্যে বলেন যে একটি শিশুকে সুশিক্ষায় শিক্ষিত করার দায়িত্ব কেবল শিক্ষকের নয়, পিতামাতারও। শিক্ষক এবং অভিভাবক—উভয়ের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় একটি শিশু প্রকৃত মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে পারে। তাঁরা সকল অভিভাবককে তাদের সন্তানদের নিয়মিত স্কুলে পাঠানোর জন্য অনুরোধ জানান।
অনুষ্ঠান শেষে বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের মাঝে সনদ ও নগদ অর্থ বিতরণ করা হয়। এই ধরনের শিক্ষামূলক আয়োজন শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ায় আরও বেশি উৎসাহিত করবে বলে আয়োজকরা আশা প্রকাশ করেন।