আন্তর্জাতিক ডেস্ক
১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, 5:24 PM
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনে প্রেসিডেন্ট রাম চন্দ্র পাউদেল এবং সাবেক প্রধান বিচারপতি সুশীলা কার্কির পূর্ব নির্ধারিত বৈঠক এখনও শুরু হয়নি। পার্লামেন্ট ভাঙার প্রশ্নে মতপার্থক্যের কারণে আনুষ্ঠানিক আলোচনা এখনও শুরুই হয়নি। দেশটির সংবাদমাধ্যম খবর হাব এ তথ্য জানিয়েছে।
তরুণ বিক্ষোভকারী আশিক তামাং বলেছেন, আলোচনা এখনও শুরু হয়নি বলে আমরা জানতে পেরেছি। তবে কার্কির সঙ্গে আমাদের কথাবার্তা অব্যাহত আছে।
প্রেসিডেন্টের বাসভবন শীতল নিবাসে শুক্রবার (১২ সেপ্টেম্বর) সকালে ওই বৈঠক শুরু হওয়ার কথা ছিল। পরিকল্পনা অনুযায়ী, অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হিসেবে কার্কির নিয়োগের ক্ষেত্রে সাংবিধানিক ও আইনি জটিলতা মিটিয়ে একই দিনে শপথগ্রহণও সম্পন্ন করার কথা ছিল। তবে সংশ্লিষ্ট পক্ষদের মতপার্থক্যের কারণে আলোচনা কার্যত থমকে আছে।
তামাং জানিয়েছেন, অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের আগে পার্লামেন্ট ভেঙে দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন বিক্ষোভকারীরা। তবে এর বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন প্রেসিডেন্ট পাউদেল।
অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে কার্কির নিয়োগ প্রায় নিশ্চিত হলেও পার্লামেন্ট ভাঙার প্রশ্নেই একরকম স্থবির হয়ে পড়েছে আলোচনা। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে পরামর্শের পর পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট। অন্যদিকে, পার্লামেন্ট ভাঙা ছাড়া অন্তর্বর্তী সরকার গঠনে আপত্তি জানিয়েছেন কার্কি এবং সেনাপ্রধান অশোক রাজ সিগদেল।
সংশ্লিষ্ট সব পক্ষ এই স্থবিরাবস্থা নিরসনে আলাদাভাবে আলোচনা চালিয়ে গেলেও এখনও প্রেসিডেন্ট পাউদেল ও কার্কির মধ্যে সরাসরি বৈঠক শুরু হয়নি।
পার্লামেন্ট ভাঙা বা রাখার ব্যাপারে ঐকমত্যে পৌঁছানো গেলে শুক্রবারই শপথ নিতে পারেন কার্কি। সম্ভাব্য শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের জন্য আগাম প্রস্তুতি হিসেবে ইতোমধ্যে নিরাপত্তা জোরদারে মনোযোগ দিয়েছে সেনাবাহিনী।
আন্তর্জাতিক ডেস্ক
১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, 5:24 PM
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনে প্রেসিডেন্ট রাম চন্দ্র পাউদেল এবং সাবেক প্রধান বিচারপতি সুশীলা কার্কির পূর্ব নির্ধারিত বৈঠক এখনও শুরু হয়নি। পার্লামেন্ট ভাঙার প্রশ্নে মতপার্থক্যের কারণে আনুষ্ঠানিক আলোচনা এখনও শুরুই হয়নি। দেশটির সংবাদমাধ্যম খবর হাব এ তথ্য জানিয়েছে।
তরুণ বিক্ষোভকারী আশিক তামাং বলেছেন, আলোচনা এখনও শুরু হয়নি বলে আমরা জানতে পেরেছি। তবে কার্কির সঙ্গে আমাদের কথাবার্তা অব্যাহত আছে।
প্রেসিডেন্টের বাসভবন শীতল নিবাসে শুক্রবার (১২ সেপ্টেম্বর) সকালে ওই বৈঠক শুরু হওয়ার কথা ছিল। পরিকল্পনা অনুযায়ী, অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হিসেবে কার্কির নিয়োগের ক্ষেত্রে সাংবিধানিক ও আইনি জটিলতা মিটিয়ে একই দিনে শপথগ্রহণও সম্পন্ন করার কথা ছিল। তবে সংশ্লিষ্ট পক্ষদের মতপার্থক্যের কারণে আলোচনা কার্যত থমকে আছে।
তামাং জানিয়েছেন, অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের আগে পার্লামেন্ট ভেঙে দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন বিক্ষোভকারীরা। তবে এর বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন প্রেসিডেন্ট পাউদেল।
অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে কার্কির নিয়োগ প্রায় নিশ্চিত হলেও পার্লামেন্ট ভাঙার প্রশ্নেই একরকম স্থবির হয়ে পড়েছে আলোচনা। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে পরামর্শের পর পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট। অন্যদিকে, পার্লামেন্ট ভাঙা ছাড়া অন্তর্বর্তী সরকার গঠনে আপত্তি জানিয়েছেন কার্কি এবং সেনাপ্রধান অশোক রাজ সিগদেল।
সংশ্লিষ্ট সব পক্ষ এই স্থবিরাবস্থা নিরসনে আলাদাভাবে আলোচনা চালিয়ে গেলেও এখনও প্রেসিডেন্ট পাউদেল ও কার্কির মধ্যে সরাসরি বৈঠক শুরু হয়নি।
পার্লামেন্ট ভাঙা বা রাখার ব্যাপারে ঐকমত্যে পৌঁছানো গেলে শুক্রবারই শপথ নিতে পারেন কার্কি। সম্ভাব্য শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের জন্য আগাম প্রস্তুতি হিসেবে ইতোমধ্যে নিরাপত্তা জোরদারে মনোযোগ দিয়েছে সেনাবাহিনী।