CKEditor 5 Sample
ঢাকা ২১ নভেম্বর, ২০২৫

রাজনীতিতে প্রতিহিংসা আগামীর বাংলাদেশের জন্য অশনি সংকেত : আনিসুল ইসলাম মাহমুদ 

#
news image

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বলেছেন, বিভিন্ন সময় জাতীয় পার্টির উপর আঘাত এসেছে। কিন্তু দেশবাসীর অকুন্ঠ সমর্থন এবং  এরশাদ প্রেমিক নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ  থাকার কারণে জাতীয় পার্টির অগ্রযাত্রাকে কেউ রুখতে পারেনি। আগামী দিনেও দেশ এবং  দেশের গণতন্ত্রের বৃহত্তর স্বার্থে জাতীয় পার্টির সর্বস্তরের নেতা কর্মীদের মধ্যে ইস্পাত কঠিন বৃহত্তর ঐক্য গড়ে তুলতে হবে। আমরা যদি ঐক্যবদ্ধ থাকতে পারি, তাহলে আমাদের পার্টির ভবিষ্যৎ আরো উজ্জ্বল হবে। একই সঙ্গে আমাদের প্রয়াত নেতা পল্লীবন্ধু এরশাদের স্বপ্নের উন্নয়ন, অগ্রগতি, সমৃদ্ধি ও আধুনিক উদার গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ আমরা গড়ে তুলতে পারব। 
জাতীয় পার্টির নির্বাহী চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চুন্নুর জন্মদিন উপলক্ষে সোমবার রাতে গুলশানের হাওলাদার টাওয়ারে আয়োজিত এক শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। 
অনুষ্ঠানে ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ আরো বলেন, আমাদের প্রয়াত নেতা পল্লীবন্ধু এরশাদ প্রতিহিংসা মূলক রাজনীতিতে বিশ্বাসী ছিলেন না।
কিন্তু আজ রাজনীতিতে  প্রতিহিংসা ছড়িয়ে পড়ছে। যা আগামীর বাংলাদেশের জন্য অশনি সংকেত। দেশ প্রেমিক সকল রাজনৈতিক দলের নেতাদের উচিত রাজনীতি থেকে প্রতিহিংসা নির্মূল করা। 
শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে 
জাতীয় পার্টির মহাসচিব,এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার বলেন, দেশে আজ এক ধরনের অস্থিরতা বিরাজ করছে।মানুষ আজ নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে রয়েছে। জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ থেকে সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়াতে হবে। একইসঙ্গে জাতীয় পার্টির বিরুদ্ধে সকল ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে। কোন একক নেতৃত্বে জাতীয় পার্টি চলবে না, জাতীয় পার্টির মানিকানা  থাকবে  দেশের ৬৪ টি জেলার তৃণমূলের নেতাকর্মীদের কাছে। সেই লক্ষ্যে আমরা কাজ করছি। 
রুহুল আমিন হাওলাদার আরো বলেন,  প্রয়াত পল্লীবন্ধু এরশাদের আদর্শকে ধারণ করে আমরা রাজনীতি করি। পল্লীবন্ধু এরশাদ এদেশে  উন্নয়ন অগ্রগতি ও সমৃদ্ধির রূপকার। ইসলামের জন্য পল্লীবন্ধু  এরশাদ যা করেছেন তা বাংলাদেশে কোন রাষ্ট্র নায়ক করেনি। রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম ঘোষণা করা ও শুক্রবারের সরকারি ছুটি প্রদান করা এরশাদের অনন্য অবদান। সড়ক যোগাযোগে তিনি বৈপ্লবিক  পরিবর্তন এনেছিলেন। ওষুধনীতি, উপজেলা পদ্ধতি, মহকুমা থেকে জেলায় রূপান্তর, হাইকোর্টের বেঞ্চ সম্প্রসারণ, জাতিসংঘ শান্তি মিশনে সৈন্য  প্রেরণ , গুচ্ছগ্রাম প্রতিষ্ঠা সহ দেশের সর্ব সেক্টরে সংস্কার সাধন করেছিলেন তিনি।  প্রয়াত পল্লীবন্ধু এরশাদের এসব অনন্য অবদানের কথা আমরা মানুষের কাছে তুলে ধরতে হবে।

শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন, জাতীয় পার্টির মহাসচিব এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার, জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু হোসেন বাবলাসহ শীর্ষ নেতৃবৃন্দের মধ্যে শফিকুল ইসলাম সেন্টু, লিয়াকত হোসেন খোকা, জহিরুল ইসলাম জহির, মোস্তফা আল মাহমুদ, মাশরুর মাওলা, জসিম উদ্দিন ভুইয়া,আরিফ খান, সরদার শাহজাহান, ইয়াকুব হোসেন, বেলাল হোসেন, আনোয়ার হোসেন তোতা, মিজানুর রহমান দুলাল,শারফুদ্দিন আহমেদ শিপু,মাসুক রহমান, রেজাউল করিম, জিয়া উর রহমান বিপুল, মাসুম, আবুল কালাম আজাদ সহ বিভিন্ন স্তরের জাতীয় পার্টির নেতৃবৃন্দ।

নিজস্ব প্রতিবেদক

০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫,  2:05 PM

news image

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বলেছেন, বিভিন্ন সময় জাতীয় পার্টির উপর আঘাত এসেছে। কিন্তু দেশবাসীর অকুন্ঠ সমর্থন এবং  এরশাদ প্রেমিক নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ  থাকার কারণে জাতীয় পার্টির অগ্রযাত্রাকে কেউ রুখতে পারেনি। আগামী দিনেও দেশ এবং  দেশের গণতন্ত্রের বৃহত্তর স্বার্থে জাতীয় পার্টির সর্বস্তরের নেতা কর্মীদের মধ্যে ইস্পাত কঠিন বৃহত্তর ঐক্য গড়ে তুলতে হবে। আমরা যদি ঐক্যবদ্ধ থাকতে পারি, তাহলে আমাদের পার্টির ভবিষ্যৎ আরো উজ্জ্বল হবে। একই সঙ্গে আমাদের প্রয়াত নেতা পল্লীবন্ধু এরশাদের স্বপ্নের উন্নয়ন, অগ্রগতি, সমৃদ্ধি ও আধুনিক উদার গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ আমরা গড়ে তুলতে পারব। 
জাতীয় পার্টির নির্বাহী চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চুন্নুর জন্মদিন উপলক্ষে সোমবার রাতে গুলশানের হাওলাদার টাওয়ারে আয়োজিত এক শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। 
অনুষ্ঠানে ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ আরো বলেন, আমাদের প্রয়াত নেতা পল্লীবন্ধু এরশাদ প্রতিহিংসা মূলক রাজনীতিতে বিশ্বাসী ছিলেন না।
কিন্তু আজ রাজনীতিতে  প্রতিহিংসা ছড়িয়ে পড়ছে। যা আগামীর বাংলাদেশের জন্য অশনি সংকেত। দেশ প্রেমিক সকল রাজনৈতিক দলের নেতাদের উচিত রাজনীতি থেকে প্রতিহিংসা নির্মূল করা। 
শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে 
জাতীয় পার্টির মহাসচিব,এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার বলেন, দেশে আজ এক ধরনের অস্থিরতা বিরাজ করছে।মানুষ আজ নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে রয়েছে। জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ থেকে সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়াতে হবে। একইসঙ্গে জাতীয় পার্টির বিরুদ্ধে সকল ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে। কোন একক নেতৃত্বে জাতীয় পার্টি চলবে না, জাতীয় পার্টির মানিকানা  থাকবে  দেশের ৬৪ টি জেলার তৃণমূলের নেতাকর্মীদের কাছে। সেই লক্ষ্যে আমরা কাজ করছি। 
রুহুল আমিন হাওলাদার আরো বলেন,  প্রয়াত পল্লীবন্ধু এরশাদের আদর্শকে ধারণ করে আমরা রাজনীতি করি। পল্লীবন্ধু এরশাদ এদেশে  উন্নয়ন অগ্রগতি ও সমৃদ্ধির রূপকার। ইসলামের জন্য পল্লীবন্ধু  এরশাদ যা করেছেন তা বাংলাদেশে কোন রাষ্ট্র নায়ক করেনি। রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম ঘোষণা করা ও শুক্রবারের সরকারি ছুটি প্রদান করা এরশাদের অনন্য অবদান। সড়ক যোগাযোগে তিনি বৈপ্লবিক  পরিবর্তন এনেছিলেন। ওষুধনীতি, উপজেলা পদ্ধতি, মহকুমা থেকে জেলায় রূপান্তর, হাইকোর্টের বেঞ্চ সম্প্রসারণ, জাতিসংঘ শান্তি মিশনে সৈন্য  প্রেরণ , গুচ্ছগ্রাম প্রতিষ্ঠা সহ দেশের সর্ব সেক্টরে সংস্কার সাধন করেছিলেন তিনি।  প্রয়াত পল্লীবন্ধু এরশাদের এসব অনন্য অবদানের কথা আমরা মানুষের কাছে তুলে ধরতে হবে।

শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন, জাতীয় পার্টির মহাসচিব এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার, জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু হোসেন বাবলাসহ শীর্ষ নেতৃবৃন্দের মধ্যে শফিকুল ইসলাম সেন্টু, লিয়াকত হোসেন খোকা, জহিরুল ইসলাম জহির, মোস্তফা আল মাহমুদ, মাশরুর মাওলা, জসিম উদ্দিন ভুইয়া,আরিফ খান, সরদার শাহজাহান, ইয়াকুব হোসেন, বেলাল হোসেন, আনোয়ার হোসেন তোতা, মিজানুর রহমান দুলাল,শারফুদ্দিন আহমেদ শিপু,মাসুক রহমান, রেজাউল করিম, জিয়া উর রহমান বিপুল, মাসুম, আবুল কালাম আজাদ সহ বিভিন্ন স্তরের জাতীয় পার্টির নেতৃবৃন্দ।