CKEditor 5 Sample
ঢাকা ২১ নভেম্বর, ২০২৫

রাশিয়ার ভেতরে মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে ঠেকিয়ে রাখছে পেন্টাগন

#
news image

ইউক্রেনকে যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি দীর্ঘ-পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে রাশিয়ার ভেতরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে নীরবে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন। মার্কিন কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে শনিবার ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল (ডব্লিউএসজে) জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের এমন পদক্ষেপের কারণে মস্কোর হামলার বিরুদ্ধে কিয়েভের প্রতিরক্ষাব্যবস্থা সীমিত হয়ে পড়ছে। ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ খবর জানিয়েছে।

রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে তিন বছর ধরে চলা যুদ্ধ বন্ধ ও শান্তিচুক্তি করতে না পারা নিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যখন ক্রমাগত জনসমক্ষে হতাশা প্রকাশ করে যাচ্ছেন, তখনই ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদনটি প্রকাশ পেল।রয়টার্স তাৎক্ষণিকভাবে এই প্রতিবেদন যাচাই করতে পারেনি।

সম্প্রতি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ট্রাম্পের বৈঠক হয়। এরপর ইউরোপের বিভিন্ন দেশের নেতা ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গেও তাঁর বৈঠক হয়। তবে কোনো বৈঠকেই দৃশ্যমান অগ্রগতি হয়নি।

এ বিষয়ে শুক্রবার ট্রাম্প বলেন, তিনি আবারও রাশিয়ার বিরুদ্ধে অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ বা শান্তিচুক্তির প্রক্রিয়া থেকে সম্পূর্ণ সরে যাওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করছেন।

ট্রাম্প আশা করেছিলেন পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে একটি দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের ব্যবস্থা করতে পারবেন তিনি। তবে সেটিও কঠিন কাজ হয়ে দাঁড়িয়েছে। রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ শুক্রবার মার্কিন সংবাদমাধ্যম এনবিসিকে বলেন, জেলেনস্কির সঙ্গে আলোচনার জন্য এখন পর্যন্ত বিষয়বস্তু চূড়ান্ত হয়নি। শিগগিরই কোনও বৈঠক হচ্ছে না বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন তিনি।

ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদনে বলা হয়, একদিকে হোয়াইট হাউস পুতিনকে শান্তি আলোচনায় বসতে রাজি করানোর চেষ্টা চালাচ্ছে, অন্যদিকে পেন্টাগন ইউক্রেনকে একটি বিশেষ অনুমোদনপ্রক্রিয়ার আওতায় রেখেছে। এতে রাশিয়ার অনেক ভেতরে দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাতে হলে ইউক্রেনকে পেন্টাগনের অনুমতি নিতে হবে।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারের বিষয়ে চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়ে থাকেন।

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট কার্যালয় ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বক্তব্য জানার চেষ্টা করেছিল রয়টার্স। তবে নির্ধারিত কার্য সময়ের বাইরে যোগাযোগ করায় তারা সাড়া দেয়নি। হোয়াইট হাউস ও পেন্টাগনও রয়টার্সের অনুরোধের বিষয়ে তাৎক্ষণিক সাড়া দেয়নি।

আন্তর্জাতিক ডেস্ক    

২৪ আগস্ট, ২০২৫,  4:46 PM

news image

ইউক্রেনকে যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি দীর্ঘ-পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে রাশিয়ার ভেতরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে নীরবে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন। মার্কিন কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে শনিবার ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল (ডব্লিউএসজে) জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের এমন পদক্ষেপের কারণে মস্কোর হামলার বিরুদ্ধে কিয়েভের প্রতিরক্ষাব্যবস্থা সীমিত হয়ে পড়ছে। ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ খবর জানিয়েছে।

রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে তিন বছর ধরে চলা যুদ্ধ বন্ধ ও শান্তিচুক্তি করতে না পারা নিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যখন ক্রমাগত জনসমক্ষে হতাশা প্রকাশ করে যাচ্ছেন, তখনই ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদনটি প্রকাশ পেল।রয়টার্স তাৎক্ষণিকভাবে এই প্রতিবেদন যাচাই করতে পারেনি।

সম্প্রতি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ট্রাম্পের বৈঠক হয়। এরপর ইউরোপের বিভিন্ন দেশের নেতা ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গেও তাঁর বৈঠক হয়। তবে কোনো বৈঠকেই দৃশ্যমান অগ্রগতি হয়নি।

এ বিষয়ে শুক্রবার ট্রাম্প বলেন, তিনি আবারও রাশিয়ার বিরুদ্ধে অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ বা শান্তিচুক্তির প্রক্রিয়া থেকে সম্পূর্ণ সরে যাওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করছেন।

ট্রাম্প আশা করেছিলেন পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে একটি দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের ব্যবস্থা করতে পারবেন তিনি। তবে সেটিও কঠিন কাজ হয়ে দাঁড়িয়েছে। রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ শুক্রবার মার্কিন সংবাদমাধ্যম এনবিসিকে বলেন, জেলেনস্কির সঙ্গে আলোচনার জন্য এখন পর্যন্ত বিষয়বস্তু চূড়ান্ত হয়নি। শিগগিরই কোনও বৈঠক হচ্ছে না বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন তিনি।

ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদনে বলা হয়, একদিকে হোয়াইট হাউস পুতিনকে শান্তি আলোচনায় বসতে রাজি করানোর চেষ্টা চালাচ্ছে, অন্যদিকে পেন্টাগন ইউক্রেনকে একটি বিশেষ অনুমোদনপ্রক্রিয়ার আওতায় রেখেছে। এতে রাশিয়ার অনেক ভেতরে দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাতে হলে ইউক্রেনকে পেন্টাগনের অনুমতি নিতে হবে।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারের বিষয়ে চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়ে থাকেন।

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট কার্যালয় ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বক্তব্য জানার চেষ্টা করেছিল রয়টার্স। তবে নির্ধারিত কার্য সময়ের বাইরে যোগাযোগ করায় তারা সাড়া দেয়নি। হোয়াইট হাউস ও পেন্টাগনও রয়টার্সের অনুরোধের বিষয়ে তাৎক্ষণিক সাড়া দেয়নি।