আন্তর্জাতিক ডেস্ক
১৭ আগস্ট, ২০২৫, 2:43 PM
ইন্দোনেশিয়ার সুলাওয়েসি প্রদেশে ৫ দশমিক ৮ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। রোববার (১৭ আগস্ট) সকালে হওয়া এ ঘটনায় অন্তত ২৯ জন আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে দুজনের অবস্থা গুরুতর।
মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) জানিয়েছে, ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ছিল সেন্ট্রাল সুলাওয়েসির পোসো জেলার উত্তর দিকে ১৫ কিলোমিটার দূরে সমুদ্রের নিচে। এর পরপরই অন্তত ১৫টি আফটারশক রেকর্ড করা হয়েছে। তবে সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়নি।
ইন্দোনেশিয়ার জাতীয় দুর্যোগ মোকাবিলা সংস্থা (বিএনপিবি) জানায়, আহতদের বেশিরভাগকে আঞ্চলিক সরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
স্থানীয় কর্মকর্তাদের মতে, সকালবেলার প্রার্থনায় থাকা একটি গির্জার উপাসনাকারীরাই বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। ভূমিকম্পে গির্জার কাঠামোগত ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে স্থানীয় গণমাধ্যমে প্রচারিত ভিডিওতে দেখা গেছে।
জাতীয় দুর্যোগ সংস্থার মুখপাত্র আব্দুল মুহারী বলেন, পোসো দুর্যোগ মোকাবিলা সংস্থা মাঠ পর্যায়ে দ্রুত প্রাথমিক ক্ষয়ক্ষতি মূল্যায়ন করছে।
প্রশান্ত মহাসাগরীয় ‘রিং অব ফায়ার’-এ অবস্থান করায় প্রায়ই ভূমিকম্প, আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত ও সুনামিতে ক্ষতিগ্রস্ত হয় ইন্দোনেশিয়া। ২০২২ সালে পশ্চিম জাভার সিয়ানজুর শহরে ৫ দশমিক ৬ মাত্রার ভূমিকম্পে অন্তত ৬০২ জন প্রাণ হারান। ২০১৮ সালে সুলাওয়েসিতে ভূমিকম্প ও সুনামিতে ৪ হাজার ৩০০ জনের বেশি নিহত হন।
সবচেয়ে ভয়াবহ ছিল ২০০৪ সালের ভারত মহাসাগরীয় ভূমিকম্প ও সুনামি, যেখানে শুধু ইন্দোনেশিয়ার আচেহ প্রদেশেই প্রাণ হারান লাখো মানুষ। সূত্র: এপি
আন্তর্জাতিক ডেস্ক
১৭ আগস্ট, ২০২৫, 2:43 PM
ইন্দোনেশিয়ার সুলাওয়েসি প্রদেশে ৫ দশমিক ৮ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। রোববার (১৭ আগস্ট) সকালে হওয়া এ ঘটনায় অন্তত ২৯ জন আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে দুজনের অবস্থা গুরুতর।
মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) জানিয়েছে, ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ছিল সেন্ট্রাল সুলাওয়েসির পোসো জেলার উত্তর দিকে ১৫ কিলোমিটার দূরে সমুদ্রের নিচে। এর পরপরই অন্তত ১৫টি আফটারশক রেকর্ড করা হয়েছে। তবে সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়নি।
ইন্দোনেশিয়ার জাতীয় দুর্যোগ মোকাবিলা সংস্থা (বিএনপিবি) জানায়, আহতদের বেশিরভাগকে আঞ্চলিক সরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
স্থানীয় কর্মকর্তাদের মতে, সকালবেলার প্রার্থনায় থাকা একটি গির্জার উপাসনাকারীরাই বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। ভূমিকম্পে গির্জার কাঠামোগত ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে স্থানীয় গণমাধ্যমে প্রচারিত ভিডিওতে দেখা গেছে।
জাতীয় দুর্যোগ সংস্থার মুখপাত্র আব্দুল মুহারী বলেন, পোসো দুর্যোগ মোকাবিলা সংস্থা মাঠ পর্যায়ে দ্রুত প্রাথমিক ক্ষয়ক্ষতি মূল্যায়ন করছে।
প্রশান্ত মহাসাগরীয় ‘রিং অব ফায়ার’-এ অবস্থান করায় প্রায়ই ভূমিকম্প, আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত ও সুনামিতে ক্ষতিগ্রস্ত হয় ইন্দোনেশিয়া। ২০২২ সালে পশ্চিম জাভার সিয়ানজুর শহরে ৫ দশমিক ৬ মাত্রার ভূমিকম্পে অন্তত ৬০২ জন প্রাণ হারান। ২০১৮ সালে সুলাওয়েসিতে ভূমিকম্প ও সুনামিতে ৪ হাজার ৩০০ জনের বেশি নিহত হন।
সবচেয়ে ভয়াবহ ছিল ২০০৪ সালের ভারত মহাসাগরীয় ভূমিকম্প ও সুনামি, যেখানে শুধু ইন্দোনেশিয়ার আচেহ প্রদেশেই প্রাণ হারান লাখো মানুষ। সূত্র: এপি