CKEditor 5 Sample
ঢাকা ২১ নভেম্বর, ২০২৫

১২ দেশের জন্য নতুন শুল্ক হার নির্ধারণ যুক্তরাষ্ট্রের

#
news image

ঢাকা : আর মাত্র চারদিন বাদেই শেষ হতে যাচ্ছে আমদানি পণ্যে বাড়তি শুল্ক স্থগিতের মেয়াদ। এ অবস্থায় এরই মধ্যে বিশ্বের ১২টি দেশের জন্য নতুন শুল্ক হার নির্ধারণ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এ সংক্রান্ত চিঠিতে স্বাক্ষর করেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। 

আগামী সোমবার (৭ জুলাই) জানা যাবে কোন কোন দেশের পণ্যে নতুন শুল্ক নির্ধারণ করা হয়েছে। এই চিঠিতে যত পরিমাণ শুল্ক ধরা হয়েছে, সেটিই মানতে হবে বলে জানিয়েছেন ট্রাম্প।

শনিবার (৫ জুলাই) নিউজার্সিতে যাওয়ার সময় সাংবাদিকরা বিমানে ট্রাম্পকে এ নিয়ে প্রশ্ন করেন। তখন ট্রাম্প বলেন, ‘আমি কিছু চিঠি সই করেছি। সোমবার তা পাঠানো হবে, সম্ভবত ১২টি দেশে। ভিন্ন ভিন্ন হারে শুল্ক আরোপের প্রস্তাব থাকছে এসব চিঠিতে।’

নির্ধারিত ১২ দেশের নাম উল্লেখ না করলেও ট্রাম্প ইঙ্গিত দিয়েছেন, শুল্কের হার ৭০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ানো হতে পারে। অধিকাংশ নতুন হার কার্যকর হবে আগামী ১ আগস্ট থেকে।

চলতি বছরের এপ্রিলে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ওপর বাড়তি শুল্ক আরোপ করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। তার দাবি, যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যের ওপর অনেক দেশ বাড়তি শুল্ক আরোপ করে রেখেছে। এ কারণে এসব দেশকে যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য রপ্তানিতে পারস্পরিক শুল্ক দিতে হবে।

১২ দেশের জন্য নতুন শুল্ক হার নির্ধারণ যুক্তরাষ্ট্রের

০৫ জুলাই, ২০২৫,  7:23 PM

news image

ঢাকা : আর মাত্র চারদিন বাদেই শেষ হতে যাচ্ছে আমদানি পণ্যে বাড়তি শুল্ক স্থগিতের মেয়াদ। এ অবস্থায় এরই মধ্যে বিশ্বের ১২টি দেশের জন্য নতুন শুল্ক হার নির্ধারণ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এ সংক্রান্ত চিঠিতে স্বাক্ষর করেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। 

আগামী সোমবার (৭ জুলাই) জানা যাবে কোন কোন দেশের পণ্যে নতুন শুল্ক নির্ধারণ করা হয়েছে। এই চিঠিতে যত পরিমাণ শুল্ক ধরা হয়েছে, সেটিই মানতে হবে বলে জানিয়েছেন ট্রাম্প।

শনিবার (৫ জুলাই) নিউজার্সিতে যাওয়ার সময় সাংবাদিকরা বিমানে ট্রাম্পকে এ নিয়ে প্রশ্ন করেন। তখন ট্রাম্প বলেন, ‘আমি কিছু চিঠি সই করেছি। সোমবার তা পাঠানো হবে, সম্ভবত ১২টি দেশে। ভিন্ন ভিন্ন হারে শুল্ক আরোপের প্রস্তাব থাকছে এসব চিঠিতে।’

নির্ধারিত ১২ দেশের নাম উল্লেখ না করলেও ট্রাম্প ইঙ্গিত দিয়েছেন, শুল্কের হার ৭০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ানো হতে পারে। অধিকাংশ নতুন হার কার্যকর হবে আগামী ১ আগস্ট থেকে।

চলতি বছরের এপ্রিলে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ওপর বাড়তি শুল্ক আরোপ করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। তার দাবি, যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যের ওপর অনেক দেশ বাড়তি শুল্ক আরোপ করে রেখেছে। এ কারণে এসব দেশকে যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য রপ্তানিতে পারস্পরিক শুল্ক দিতে হবে।