CKEditor 5 Sample
ঢাকা ২১ নভেম্বর, ২০২৫

ডাকসু নির্বাচন স্থগিত

#
news image

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন আগামী ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত স্থগিত ঘোষণা করে আদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে কোন প্রক্রিয়ায় ডাকসু নির্বাচনের প্রার্থী মনোনয়ন, বাছাই ও চূড়ান্ত করা হচ্ছে এবং ভোটের প্রস্তুতির প্রক্রিয়া কী—এ বিষয়েও জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট।

এ সংক্রান্ত এক রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) হাইকোর্টের বিচারপতি হাবিবুল গণি ও বিচারপতি এস কে তাহসিন আলীর সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ রুলসহ এ আদেশ দেন।

আদালতে এ সংক্রান্ত রিটের শুনানিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী শিশির মনির। রিটকারীর পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া।

ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, আগামী ৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল।

এরই মধ্যে ছাত্রদল, ছাত্রশিবির, গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ ও বামপন্থি ছাত্রসংগঠনগুলো পৃথক প্যানেল ঘোষণা করেছে। পূর্ণ ও আংশিক মিলিয়ে এবার ১০টির মতো প্যানেল দেওয়া হয়েছে।

ডাকসু ভোটে এবার ২৮টি পদের বিপরীতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছিলেন মোট ৪৭১ জন প্রার্থী। তাদের মধ্যে নারী প্রার্থী ৬২ জন। সদস্যপদে সবচেয়ে বেশি রয়েছেন ২১৭ প্রার্থী। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৮টি হলে ১৩টি পদে চূড়ান্তভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছিলেন মোট এক হাজার ৩৫ প্রার্থী।

নিজস্ব প্রতিবেদক

০১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫,  4:40 PM

news image

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন আগামী ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত স্থগিত ঘোষণা করে আদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে কোন প্রক্রিয়ায় ডাকসু নির্বাচনের প্রার্থী মনোনয়ন, বাছাই ও চূড়ান্ত করা হচ্ছে এবং ভোটের প্রস্তুতির প্রক্রিয়া কী—এ বিষয়েও জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট।

এ সংক্রান্ত এক রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) হাইকোর্টের বিচারপতি হাবিবুল গণি ও বিচারপতি এস কে তাহসিন আলীর সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ রুলসহ এ আদেশ দেন।

আদালতে এ সংক্রান্ত রিটের শুনানিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী শিশির মনির। রিটকারীর পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া।

ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, আগামী ৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল।

এরই মধ্যে ছাত্রদল, ছাত্রশিবির, গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ ও বামপন্থি ছাত্রসংগঠনগুলো পৃথক প্যানেল ঘোষণা করেছে। পূর্ণ ও আংশিক মিলিয়ে এবার ১০টির মতো প্যানেল দেওয়া হয়েছে।

ডাকসু ভোটে এবার ২৮টি পদের বিপরীতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছিলেন মোট ৪৭১ জন প্রার্থী। তাদের মধ্যে নারী প্রার্থী ৬২ জন। সদস্যপদে সবচেয়ে বেশি রয়েছেন ২১৭ প্রার্থী। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৮টি হলে ১৩টি পদে চূড়ান্তভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছিলেন মোট এক হাজার ৩৫ প্রার্থী।